বিজয়া দশমীর দিনে প্রতিমা বিসজর্নে সম্পন্ন হলো ৫ দিন ব্যাপি শারদীয় দুর্গোৎসব
- আপডেট সময় : ০৩:১৫:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ অক্টোবর ২০২৫
- / ৬৫ বার পড়া হয়েছে
২৮ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠী পুজার মধ্য দিয়ে শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু হয় এবং আজ ২ অক্টোবর বিজয়া দশমীর দিনে বিষাদ ভরা মনে মাকে বিদায় জানানো হয় ও প্রতিমা বিসর্জনে সম্পন্ন হলো ৫ দিন ব্যাপি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ দুর্গোৎসব। কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলায় এবারের দুর্গোৎসবে ৩৪টি পূজামণ্ডপে মহা আড়ম্বরে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে শারদীয় দুর্গোৎসব সম্পন্ন হলো। শান্তিপূর্ণ ভাবে দুর্গোৎসব পালনে উপজেলা প্রশাসনের তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো।
উপজেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অসামান্য অবদান রেখেছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ৫দিন ব্যাপি সর্ব বৃহৎ দুর্গোৎসবের নিরাপত্তা প্রদানে। শান্তির বাণী শোনাতে প্রতি বছর শারদীয় উৎসবে স্বর্গালোক থেকে মর্ত্যে আসেন দুর্গতিনাশিনী মহামায়া মা দুর্গা। ভক্তদের ডাকে সাড়া দিয়ে এক বছর পর পর দূর্গা মা আসেন। অধর্মের বিনাশ, অসুরদের বধ আর সাধুদের রক্ষা করে ধর্ম প্রতিষ্ঠার জন্য দুর্গাতিনাশিনী দেবী দুর্গা প্রতি বছর ভক্তদের মাঝে আবির্ভূত হন। দুর্গোৎসবকে ঘিরে উপজেলার সকলের মধ্যে ছিল আনন্দের হাওয়া।
সনাতম ধর্মাবলম্বীদের এই আনন্দকে ভাগাভাগি করতে উপজেলার মন্ডপগুলো পরিদর্শন করেন জেলা বিএনপি’র সভাপতি মো. শরীফুল আলম, জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইয়াসিন খন্দকার, সহকারী কমিশনার ( ভূমি) মেফতাহুল হাসান সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তি বর্গ।
উপজেলা প্রশাসন সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারিগণ ছিলেন তৎপর। পুজা উদ্যাপনকে আনন্দময় করে তুলতে বিভিন্ন দপ্তর সক্রিয় ভাবে কাজ করেছে এবং তাদের উদ্যোগ ছিল লক্ষণীয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ইয়াসিন খন্দকার জানান, সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের নিয়ে আমরা সমন্বয় করেছি। আগামিকাল সকাল ৮ টা পর্যন্ত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সকল সদস্য দায়িত্বরত স্ব স্ব মন্ডপে অবস্থান করবে।




















