ঢাকা ০৭:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ঢাকাইয়া রূপে আসছে ‘দেবদাস’, বুবলী–আজাদ জুটি নিয়ে জাহিদ হোসেনের নতুন আয়োজন কুমিল্লায় বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন মোরেলগঞ্জে বিষখালী নদীর সেতুর সংযোগ সড়ক ভেঙে যান চলাচল বন্ধ শাল্লায় ‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালিত দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই আমাদের মূল লক্ষ্য- সেলিমুজ্জামান সেলিম কেন্দুয়ায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত জিয়া ছিলেন সকল রাজনৈতিক সংগঠনের অভিন্ন চরিত্র: ইবি উপাচার্য মোরেলগঞ্জে ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি বগুড়ায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপ প্রচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবেঃ কর্নেল লুৎফর

ইসিতে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক আজ, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাসহ ২২ ইস্যুতে নজর

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:৪৪:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
  • / ৪৪ বার পড়া হয়েছে

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাসহ ২২টি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে জোর দিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক ডেকেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল তিনটায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সম্মেলন কক্ষে বৈঠকটি হবে। যেখানে সরকারের ৩১টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধিরা যোগ দেবেন।

ইসির প্রস্তুত করা বৈঠকের কার্যপত্র থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে এই
আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক ডাকা হয়েছে।প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সভাপতিত্বে বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যোগ দেবেন।

বৈঠকের ২২ ইস্যু: আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকের কার্যপত্রে বলা হয়েছে, বৈঠকে আলোচনার জন্য ২২টি ইস্যু বেছে নেওয়া হয়েছে। এতে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার ইস্যুতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের কথা বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য সংখ্যালঘু, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো ধরনের অন্তর্ঘাত ও নাশকতা রোধে সতর্ক থাকতে হবে এবং সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় বিশেষ নজরদারি প্রয়োজন।

বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে আরও উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো হলো- ভোটকেন্দ্র স্থাপনা ও অবকাঠামো উন্নয়ন, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার প্যানেল প্রস্তুত, পার্বত্য এলাকায় পরিবহন সহায়তা, প্রচার ও সচেতনতা কার্যক্রম, পর্যবেক্ষক নিয়োগে সহায়তা, ঋণ খেলাপি সংক্রান্ত তথ্য ব্যবস্থাপনা, বাজেট বরাদ্দ ও ব্যয়, জনবল ও লজিস্টিক সাপোর্ট, শান্তিশৃঙ্খলা নিশ্চিতকরণ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ ও আচরণবিধি প্রতিপালন, পরীক্ষার সময়সূচি পর্যালোচনা, আবহাওয়া পূর্বাভাস বিবেচনায় সময়সূচি, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, স্বাস্থ্য সেবা, অগ্নিকাণ্ড ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, নির্বাচনী প্রচার সামগ্রী অপসারণ, যানবাহন ও নৌযান নিয়ন্ত্রণ, প্রবাসী ও অভ্যন্তরীণ পোস্টাল ভোটিং সুরক্ষা, জেলখানায় ভোট প্রদান এবং সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া তথ্য মোকাবিলা এআইসহ প্রযুক্তি ব্যবহারে ভুয়া ও উস্কানিমূলক তথ্য প্রচার রোধে কৌশল।

এতে আরও বলা হয়েছে, ভোটাররা যেন নিরাপদে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে এবং ফিরে আসতে পারে, সেজন্য শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। ভোটার সচেতনতা ও উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রমে সহযোগিতা, টেলিযোগাযোগ, ব্যাংকিংসহ সার্ভিস সহজীকরণ, এবং নির্বাচন বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাব দূর করতে সিভিক এডুকেশন কার্যক্রম গ্রহণ জরুরি।

সভার প্রস্তাব ও সুপারিশ অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ/সংস্থা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে বলে আশা করছে নির্বাচন কমিশন।

যারা থাকছেন: বৈঠকে যে ৩১ মন্ত্রণালয় ও সংস্থা থাকবে সেগুলো ও প্রতিনিধিরা হচ্ছেন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, নৌপরিবহন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, সমন্বয় ও সংস্কার, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব।

আরও থাকবেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, সচিব (রুটিন দায়িত্ব), সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের মহাপরিচালক, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালক, ডাক অধিদফতরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ বেতারের চেয়ারম্যান, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি) ঢাকার প্রধান প্রকৌশলী, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর এবং কারা মহাপরিদর্শক।

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা জানিয়েছে ইসি। এই নির্বাচন সামনে রেখে এর আগে গত ২২ অক্টোবর সরকারের সাত বিভাগের প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক করেছে ইসি।

এছাড়া চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে ইসি। এর অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।

পরে গত ৬ অক্টোবর কমিশন বিভিন্ন গণমাধ্যমের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের সঙ্গে দু’টি পৃথক সংলাপ আয়োজিত হয়। রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন কার্যক্রম শেষ হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ইসিতে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক আজ, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাসহ ২২ ইস্যুতে নজর

আপডেট সময় : ১০:৪৪:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাসহ ২২টি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে জোর দিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক ডেকেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল তিনটায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সম্মেলন কক্ষে বৈঠকটি হবে। যেখানে সরকারের ৩১টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধিরা যোগ দেবেন।

ইসির প্রস্তুত করা বৈঠকের কার্যপত্র থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে এই
আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক ডাকা হয়েছে।প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সভাপতিত্বে বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যোগ দেবেন।

বৈঠকের ২২ ইস্যু: আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকের কার্যপত্রে বলা হয়েছে, বৈঠকে আলোচনার জন্য ২২টি ইস্যু বেছে নেওয়া হয়েছে। এতে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার ইস্যুতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের কথা বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য সংখ্যালঘু, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো ধরনের অন্তর্ঘাত ও নাশকতা রোধে সতর্ক থাকতে হবে এবং সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় বিশেষ নজরদারি প্রয়োজন।

বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে আরও উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো হলো- ভোটকেন্দ্র স্থাপনা ও অবকাঠামো উন্নয়ন, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার প্যানেল প্রস্তুত, পার্বত্য এলাকায় পরিবহন সহায়তা, প্রচার ও সচেতনতা কার্যক্রম, পর্যবেক্ষক নিয়োগে সহায়তা, ঋণ খেলাপি সংক্রান্ত তথ্য ব্যবস্থাপনা, বাজেট বরাদ্দ ও ব্যয়, জনবল ও লজিস্টিক সাপোর্ট, শান্তিশৃঙ্খলা নিশ্চিতকরণ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ ও আচরণবিধি প্রতিপালন, পরীক্ষার সময়সূচি পর্যালোচনা, আবহাওয়া পূর্বাভাস বিবেচনায় সময়সূচি, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, স্বাস্থ্য সেবা, অগ্নিকাণ্ড ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, নির্বাচনী প্রচার সামগ্রী অপসারণ, যানবাহন ও নৌযান নিয়ন্ত্রণ, প্রবাসী ও অভ্যন্তরীণ পোস্টাল ভোটিং সুরক্ষা, জেলখানায় ভোট প্রদান এবং সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া তথ্য মোকাবিলা এআইসহ প্রযুক্তি ব্যবহারে ভুয়া ও উস্কানিমূলক তথ্য প্রচার রোধে কৌশল।

এতে আরও বলা হয়েছে, ভোটাররা যেন নিরাপদে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে এবং ফিরে আসতে পারে, সেজন্য শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। ভোটার সচেতনতা ও উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রমে সহযোগিতা, টেলিযোগাযোগ, ব্যাংকিংসহ সার্ভিস সহজীকরণ, এবং নির্বাচন বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাব দূর করতে সিভিক এডুকেশন কার্যক্রম গ্রহণ জরুরি।

সভার প্রস্তাব ও সুপারিশ অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ/সংস্থা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে বলে আশা করছে নির্বাচন কমিশন।

যারা থাকছেন: বৈঠকে যে ৩১ মন্ত্রণালয় ও সংস্থা থাকবে সেগুলো ও প্রতিনিধিরা হচ্ছেন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, নৌপরিবহন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, সমন্বয় ও সংস্কার, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব।

আরও থাকবেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, সচিব (রুটিন দায়িত্ব), সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের মহাপরিচালক, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালক, ডাক অধিদফতরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ বেতারের চেয়ারম্যান, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি) ঢাকার প্রধান প্রকৌশলী, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর এবং কারা মহাপরিদর্শক।

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা জানিয়েছে ইসি। এই নির্বাচন সামনে রেখে এর আগে গত ২২ অক্টোবর সরকারের সাত বিভাগের প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক করেছে ইসি।

এছাড়া চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে ইসি। এর অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।

পরে গত ৬ অক্টোবর কমিশন বিভিন্ন গণমাধ্যমের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের সঙ্গে দু’টি পৃথক সংলাপ আয়োজিত হয়। রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন কার্যক্রম শেষ হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি।