ছবি সংগৃহীত
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুর সাবেক প্রেসেডেন্ট আলবার্তো ফুজিমোরি মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দুর্নীতির দায়ে দোষী সাব্যস্ত ছিলেন ফুজিমোরি। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, আলবার্তো ফুজিমোরি ৮৬ বছর বয়সে মারা গেছেন বলে তার মেয়ে কেইকো ফুজিমোরি নিশ্চিত করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, ‘ক্যানসারের সঙ্গে দীর্ঘ লড়াইয়ের পরে’ সাবেক এই প্রেসিডেন্ট মারা গেছেন।
তিনি লিখেন, ‘তার আত্মার শান্তির জন্য যারা তাকে ভালোবাসেন তারা প্রার্থনা করতে পারেন। সবকিছুর জন্য ধন্যবাদ বাবা।’ আলবার্তো ফুজিমোরি ১৯৯০ থেকে ২০০০ সালের পর্যন্ত পেরুর শাসন ক্ষমতায় ছিলেন। তবে দুর্নীতির অভিযোগের কারণে একপর্যায়ে তিনি ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন।
প্রেসিডেন্ট থাকাকালে বামপন্থি গেরিলা বিদ্রোহ দমনে ফুজিমোরির কঠোর অবস্থানের জন্য তার বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়। ক্ষমতা ছেড়ে দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও পরবর্তীতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং পেরুতে প্রত্যর্পণ করা হয়। এরপর ফুজিমোরি আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন এবং পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। তখন থেকেই প্রায় ১৬ বছর কারাবন্দী ছিলেন তিনি।
ক্ষমতার অপব্যবহার এবং ৯০-এর দশকের শুরুর দিকে দুটি গণহত্যার সঙ্গে জড়িত থাকাসহ বেশ কয়েকটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন আলবার্তো ফুজিমোরি। ১৫ বছরেরও বেশি সময় বন্দি থাকার পর দেশটির প্রেসিডেন্ট তাকে সাধারণ ক্ষমা করলে গত বছরের ডিসেম্বরে লিমার বারবাডিলো কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।আন্তর্জাতিক ডেস্ক
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুর সাবেক প্রেসেডেন্ট আলবার্তো ফুজিমোরি মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দুর্নীতির দায়ে দোষী সাব্যস্ত ছিলেন ফুজিমোরি। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, আলবার্তো ফুজিমোরি ৮৬ বছর বয়সে মারা গেছেন বলে তার মেয়ে কেইকো ফুজিমোরি নিশ্চিত করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, ‘ক্যানসারের সঙ্গে দীর্ঘ লড়াইয়ের পরে’ সাবেক এই প্রেসিডেন্ট মারা গেছেন।
তিনি লিখেন, ‘তার আত্মার শান্তির জন্য যারা তাকে ভালোবাসেন তারা প্রার্থনা করতে পারেন। সবকিছুর জন্য ধন্যবাদ বাবা।’ আলবার্তো ফুজিমোরি ১৯৯০ থেকে ২০০০ সালের পর্যন্ত পেরুর শাসন ক্ষমতায় ছিলেন। তবে দুর্নীতির অভিযোগের কারণে একপর্যায়ে তিনি ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন।
প্রেসিডেন্ট থাকাকালে বামপন্থি গেরিলা বিদ্রোহ দমনে ফুজিমোরির কঠোর অবস্থানের জন্য তার বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়।
ক্ষমতা ছেড়ে দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও পরবর্তীতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং পেরুতে প্রত্যর্পণ করা হয়। এরপর ফুজিমোরি আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন এবং পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। তখন থেকেই প্রায় ১৬ বছর কারাবন্দী ছিলেন তিনি।
ক্ষমতার অপব্যবহার এবং ৯০-এর দশকের শুরুর দিকে দুটি গণহত্যার সঙ্গে জড়িত থাকাসহ বেশ কয়েকটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন আলবার্তো ফুজিমোরি। ১৫ বছরেরও বেশি সময় বন্দি থাকার পর দেশটির প্রেসিডেন্ট তাকে সাধারণ ক্ষমা করলে গত বছরের ডিসেম্বরে লিমার বারবাডিলো কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রণীত ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর চূড়ান্ত খসড়া পর্যালোচনা করে আগামী ২০ আগস্টের…
জমিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক টেস্ট অধিনায়ক এবং প্রথম পূর্ণকালীন কোচ বব সিম্পসন। ৮৯ বছর বয়সে সিডনিতে…
ইসরায়েল গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে অধিবাসীদের দক্ষিণে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। শনিবার (১৬ আগস্ট) ইসরায়েলি…
অধিদপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মো. আবু তালেব আর নেই। রোববার (১৭ আগস্ট) ভোরে হঠাৎ অসুস্থ…
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় যুবদলকর্মী আবদুল কাইয়ুম আহাদ হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এ…
মনোযোগ ফেরাতে বিদেশি কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগীদের ব্রিফ করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। রোববার (১৭ আগস্ট)…
This website uses cookies.