দিলোয়ার হোসাইন,বানিয়াচং
ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে দর্জি ও থান কাপড়ের দোকানগুলো। আর কয়েকদিন বাকি পবিত্র ঈদুল ফিতরের। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে দর্জির দোকানগুলোতে ফ্যাশন প্রিয়দের ভিড় বেড়েই চলছে। ফ্যাশন সচেতন হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের তরুণ-তরুণীরা পছন্দের কাপড় কিনে মনের মতো পোশাক সেলাই করতে সবাই এখন ছুটছেন দর্জিবাড়ি। ঈদে মুসলিম পরিবারে নতুন পোশাক তৈরির ধুম পড়েছে।
এর ফলে ব্যস্ততা বেড়েছে দর্জি দোকানগুলোতে। ক্রেতারা ছুটছেন দর্জির দোকানে। উদ্দেশ্য, মনের মতো ঈদের পোশাক তৈরি করা। তাই দর্জি পাড়া এখন মহাব্যস্ত। যেমন থাকবে ছুটির দিনের আবহাওয়া বিরতিহীন সেলাই মেশিনের যান্ত্রিক শব্দ বলছে, দম ফেলার ফুরসত নেই কারিগরদের। আর এ ব্যস্ততা চলবে চাঁদ রাত পর্যন্ত। বানিয়াচংয়ের পাড়া মহল্লায় ফ্যাশন সচেতন তরুণ-তরুণী ও নারীদের পোশাক এখন বেশি তৈরি হচ্ছে।
ছেলেদের শার্ট-প্যান্ট তৈরির যোগান দিচ্ছে স্থানীয় নামকরা সব টেইলার্স। সাথে পাঞ্জাবি তৈরির দোকানগুলোতেও ভিড় বেড়েছে। পবিত্র শবে বরাতের পর থেকেই এই সব পোশাক তৈরির অর্ডার নেয়া শুরু হয়েছে। ১৫ রমজানের পর অর্ডার নেয়া বন্ধ করে দেবেন অনেক দোকানি। তাই প্রতিটি দর্জি দোকানের কারিগরদের এখন নির্ঘুম রাত কাটছে। রাত জেগে তৈরি করছেন নিত্য নতুন ডিজাইনের সব জামা-কাপড়। যেন কথা বলার ফুরসত নেই তাদের। ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে দর্জিদের ব্যস্ততা ততই বেড়ে চলছে। আর ক’দিন দেরি হলে হয়তো বন্ধ হয়ে যাবে দর্জি বাড়ির দরজা। সে জন্যেই বানিয়াচংয়ের আনাচে-কানাচে পাড়া-মহল্লাসহ প্রতিটি হাট বাজারে, সব বিপণি কেন্দ্রের দর্জি দোকানগুলোতে এখন কাপড় তৈরির ধুম পড়েছে। উপজেলা সদরের বিভিন্ন এলাকায় দর্জি দোকানগুলো ঘুরে জানা যায়, প্রতিটি দর্জি কারিগররা এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন। ঈদের প্রচুর কাজ জমে আছে দোকানগুলোতে। তাই কথা বলার সময়টুকুও নেই তাদের।
১৫ রোজার পর অনেক দর্জিই অর্ডার নেয়া বন্ধ করে দেবেন। কিছুটা বৃষ্টি হলেও গরমের দাপট কম নয়। তাই সুতি কাপড়ের পোশাক তৈরির অর্ডার বেশি হচ্ছে বলে জানালেন বড় বাজারের কয়েকজন দর্জি দোকানি। এছাড়াও উপজেলার নতুন বাজার মার্কেট, আদর্শ বাজার, আনন্দ বাজার , মার্কুলী বাজার, সুজাতপুর বাজার সহ সব ছোট বড় দর্জি দোকানগুলোতে কাপড় সেলাইয়ের ধুম পড়েছে। উপজেলা সদরের বিভিন্ন বিপণি বিতান ঘুরে দেখা যায়, চাহিদার কারণে ক্রেতাদের নজর কাড়ার জন্যে নানা রঙে-ঢঙে সাজানো হয়েছে দোকানগুলোকে। এ বিষয়ে দর্জি দোকানি সামানুর রহমান জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর রোজার শুরু থেকেই কাপড় সেলাইয়ের অর্ডার বেশি হচ্ছে। বিশেষ করে তরুণীরা পছন্দের জামা সেলাই করতে আগেই অর্ডার দিয়ে দিচ্ছে। আরেক দর্জি সাইফুর রহমান জানান, ঈদ সন্নিকটে আসায় তাদের হাত ফাঁকা নেই, চোখে ঘুম থাকলেও সেটি হারাম হয়ে গেছে। আমাদের দম ফেলার ফুরসরতটুকুও যেন নেই। সবার হাতে শুধু কাজ আর কাজ। হাত-পা সমান তালে চালিয়ে যাচ্ছি আমরা। তবু কাজ শেষ করতে পারছেন না। শুধু কাজ শেষ করলেই হবে না। প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের সুনাম বা গুড উইল রয়েছে। সে অনুযায়ী ক্রেতার পছন্দের পোশাক তৈরি করতে হবে।
জিয়াউর রহমান, বাংলাদেশের একজন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি, যিনি ১৯৩৬ সালের ১৯…
এস.এম ফিরোজ আহমেদ, ভ্রাম্যমাণ সংবাদদাতা ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার জামিরদিয়া এলাকায় শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় ভালুকা…
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, চলতি বছরই রোহিঙ্গা ইস্যুতে চলতি…
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান শনিবার রাজধানীর পলাশী মোড়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শোভাযাত্রা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বললেন,…
আগামী নির্বাচনে ইসলামী দলগুলো নীতিগতভাবে ঐক্যবদ্ধ হলে তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধভাবে অংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ…
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেছেন, ‘আগামী…
This website uses cookies.