ঢাকা ০৮:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা রাষ্ট্রপতির

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:৫০:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৫৫ বার পড়া হয়েছে

দৈনিক প্রলয় ডেস্ক

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে যারা জীবন উৎসর্গ করেছেন সে সব বীর শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।

সশস্ত্র বাহিনীর সুপ্রিম কমান্ডার রাষ্ট্রপতি আজ সকাল ৮টায় ঢাকা সেনানিবাসে শিখা অনির্বাণের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন।

এসময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল সালাম জানান এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।

রাষ্ট্র প্রধান সেখানে রাখা দর্শনার্থীদের বইয়েও স্বাক্ষর করেন।

এরআগে, রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণে পৌঁছালে সেখানে তিন বাহিনীর প্রধানগণ এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের  ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাঁকে স্বাগত জানান।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের এই দিনে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গঠিত হয় এবং তারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক হামলা চালায়।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই ঐতিহাসিক দিনটিকে প্রতিবছর যথাযোগ্য মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা রাষ্ট্রপতির

আপডেট সময় : ১১:৫০:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

দৈনিক প্রলয় ডেস্ক

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে যারা জীবন উৎসর্গ করেছেন সে সব বীর শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।

সশস্ত্র বাহিনীর সুপ্রিম কমান্ডার রাষ্ট্রপতি আজ সকাল ৮টায় ঢাকা সেনানিবাসে শিখা অনির্বাণের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন।

এসময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল সালাম জানান এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।

রাষ্ট্র প্রধান সেখানে রাখা দর্শনার্থীদের বইয়েও স্বাক্ষর করেন।

এরআগে, রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণে পৌঁছালে সেখানে তিন বাহিনীর প্রধানগণ এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের  ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাঁকে স্বাগত জানান।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের এই দিনে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গঠিত হয় এবং তারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক হামলা চালায়।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই ঐতিহাসিক দিনটিকে প্রতিবছর যথাযোগ্য মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।