ইসলামপুরে জামিয়া মফিজিয়া ডিগ্রীরচর মাদ্রাসার প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

- আপডেট সময় : ০১:২৪:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫
- / ৭১৮ বার পড়া হয়েছে
জামালপুর ইসলামপুর উপজেলার ১১ নং চরপুটিমারী ইউনিয়নের কাবিটা প্রকল্পের আওতায় ডিগ্রীরচর জামিয়া মফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার মাটি ভরাট কাজের জন্য বরাদ্ধকৃত সাত লক্ষ সতের হাজার টাকার মধ্যে ৫লাখ টাকা ১৭ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
জানা-যায় ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) সাধারণ কর্মসূচির আওতায় প্রকল্পের চরপুটিমারী ইউনিয়নের ডিগ্রীরচর জামিয়া মফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার পূর্ব পাশে গর্তে মাটি ভরাটের জন্য সাত লক্ষ সতের হাজার একশত একচল্লিশ টাকা অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়। বরাদ্দ সাত লক্ষ টাকা হলেও মাদ্রাসায় দেওয়া হয় মাত্র দুই লক্ষ টাকা। প্রকল্পের জন্য বরাদ্ধকৃত টাকার খোঁজ নিতে গিয়ে গ্রামবাসী জানতে পারেন কাবিটার ঐ প্রকল্পের জন্য বরাদ্ধ ছিল সাত লক্ষ সতের হাজার একশত একচল্লিশ টাকা। কিন্তু মাদ্রাসায় দেওয়া হয় দুই লক্ষ টাকা। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে এ নিয়ে এলাকায় তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও প্রকল্প সভাপতি শামছুজ্জামান (সুরুজ মাষ্টার) জানান আমি প্রকল্পলের সব টাকা মাদ্রাসার সেক্রেটারি কে দিয়ে দিয়েছি।
এ বিষয়ে মাদ্রাসার সেক্রেটারি ও উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক হামিদুর রহমান মলিনের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি বলেন আমি দুই লক্ষ টাকা পেয়েছি।
মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত মোহতামিম আব্দল্লাহর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি জানিনা মাদ্রাসার কমিটির সেক্রেটারি জানেন। মাদ্রাসা কমিটির একাধিক সদস্য জানান সরকারি বরাদ্দ দুই লক্ষ পেয়েছি
ইসলামপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নূরে এ শেফা কাছে টাকা আত্মসাতের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি এখানে নতুন এসেছি অফিসে কল দেন আমি বলতে পারবোনা।
ইসলামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ তৌহিদুর রহমানের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি বলেন আমি অফিসের বাহিরে আছি প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার সাথে কথা বলেন।