ঢাকা ১১:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আদালতের নির্দেশে ১৮ বছরপর জমি পেলেন নুরজাহান বেগম

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:৪০:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৬০ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার

কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার ধরনীবাড়ি ইউনিয়নের মালতিবাড়ী গ্রামের স্থানীয় প্রভাবশালী মো. মেহেরজামালের দখলে থাকা দুই অংশে (১ একর ২১ শতক ও ১৪ শতক) জমি আদালতের রায়ে প্রায় ১৮ বছর পরে ফিরে পেলেন জমির প্রকৃত মালিক মোছা. নুর জাহান বেগম।

জমিটি নিয়ে দীর্ঘ ১৮ বছর থেকে মামলা সংক্রান্ত জটিলতা ও মালিকানা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক দ্বন্দ্ব চলছিলো উভয়পক্ষের মধ্যে। পরে মামলা দায়ের হলে উচ্চ আদালত, সুপ্রিম কোর্ট বাদী-বিবাদীর দলিলাদি যাচাইপূর্বক মোছা. নুর জাহানের পক্ষে চূড়ান্ত রায় প্রদান করেন। আদালতের নির্দেশে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় গত পরশু ১০ ডিসেম্বর নিজ জমি ফিরে পেলেন দরিদ্র মোছা. নুর জাহান বেগম।

এ ব্যাপারে জমির মালিক মোছা. নুর জাহান বেগম বলেন, প্রভাবশালী মেহেরজামালের কাছ থেকে আইনি লড়াইয়ে জমিটি আদালতের মাধ্যমে ফিরে পেয়েছি। কিন্তু এখন প্রতিপক্ষ বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধামকি ও মামলা করে হয়রানির পায়তারার আশঙ্কা করছি। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী মাহমুদুর রহমান বলেন, আদালতের নির্দেশ পাওয়ার পর জমির প্রকৃত মালিক তাঁর জায়গায় ফিরে যেতে আইনগতভাবে সকল সহযোগিতা করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আদালতের নির্দেশে ১৮ বছরপর জমি পেলেন নুরজাহান বেগম

আপডেট সময় : ০২:৪০:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার

কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার ধরনীবাড়ি ইউনিয়নের মালতিবাড়ী গ্রামের স্থানীয় প্রভাবশালী মো. মেহেরজামালের দখলে থাকা দুই অংশে (১ একর ২১ শতক ও ১৪ শতক) জমি আদালতের রায়ে প্রায় ১৮ বছর পরে ফিরে পেলেন জমির প্রকৃত মালিক মোছা. নুর জাহান বেগম।

জমিটি নিয়ে দীর্ঘ ১৮ বছর থেকে মামলা সংক্রান্ত জটিলতা ও মালিকানা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক দ্বন্দ্ব চলছিলো উভয়পক্ষের মধ্যে। পরে মামলা দায়ের হলে উচ্চ আদালত, সুপ্রিম কোর্ট বাদী-বিবাদীর দলিলাদি যাচাইপূর্বক মোছা. নুর জাহানের পক্ষে চূড়ান্ত রায় প্রদান করেন। আদালতের নির্দেশে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় গত পরশু ১০ ডিসেম্বর নিজ জমি ফিরে পেলেন দরিদ্র মোছা. নুর জাহান বেগম।

এ ব্যাপারে জমির মালিক মোছা. নুর জাহান বেগম বলেন, প্রভাবশালী মেহেরজামালের কাছ থেকে আইনি লড়াইয়ে জমিটি আদালতের মাধ্যমে ফিরে পেয়েছি। কিন্তু এখন প্রতিপক্ষ বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধামকি ও মামলা করে হয়রানির পায়তারার আশঙ্কা করছি। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী মাহমুদুর রহমান বলেন, আদালতের নির্দেশ পাওয়ার পর জমির প্রকৃত মালিক তাঁর জায়গায় ফিরে যেতে আইনগতভাবে সকল সহযোগিতা করা হয়।