ঢাকা ০৮:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কোজাগরীতে লক্ষ্মীপূজো জমে উঠেছে পূজার বাজার

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৪:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
  • / ১৪৩ বার পড়া হয়েছে

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজো প্রতীমা বাজার জমেউঠেছে নগরীর দূর্গাবাড়িসহ বিভিন্ন জায়গায়।

আগামী ১৬-১৭ তারিখে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজো। বাড়িতে যাঁরা পূজো করেন, তাঁরা ইতিমধ্যেই তোড়জোড় করে ফেলেছেন। আশ্বিন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজোর বিধান রয়েছে। মনে করা হয় এদিনই সমুদ্র মন্থনের ফলে আবির্ভূত হয়েছিলেন ধন ও ঐশ্বর্যের দেবী লক্ষ্মী। এই তিথিতে বাংলার ঘরে ঘরে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজো করা হয়। পূজো শেষে লক্ষ্মী পাঁচালি পাঠের বিধান রয়েছে। মনে করা হয় লক্ষ্মী পাঁচালি পাঠ ছাড়া লক্ষ্মীপূজো অসম্পূর্ণ থেকে যায়।

পাঁচালি পাঠের ফলে নিজের ভক্তদের ওপর প্রসন্ন হন ধনের দেবী। তাই পাঁচালি পড়া লক্ষ্মীপূজোর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

লক্ষ্মী পাঁচালি পাঠ করলে নানান সমস্যা থেকে মুক্তিও পাওয়া যায়। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, এই পাঁচালি পাঠ করলে রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, পাশাপাশি ব্যবসায় উন্নতি, কর্মক্ষেত্রে উন্নতি, ইচ্ছাপূরণ হয়। এমনকি এর প্রভাবে অশুভ শক্তির প্রভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং বিপদ মুক্তিও ঘটে। লক্ষ্মী পাঁচালি পাঠের ফলে ঋণমুক্তি ঘটে, বসত ভিটায় প্রাচুর্যের সমাহার হয়। মা লক্ষীর কৃপার আশায় ঘরে ঘরে হয় লক্ষীপূজো।

আশ্বিন পূর্ণিমার দিনে লক্ষ্মী পুজোর পর পাঁচালি পড়ার নিয়ম আছে। তারপর লক্ষ্মীর বারমাসি পাঁচালিও পাঠ করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

কোজাগরীতে লক্ষ্মীপূজো জমে উঠেছে পূজার বাজার

আপডেট সময় : ০৭:৩৪:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজো প্রতীমা বাজার জমেউঠেছে নগরীর দূর্গাবাড়িসহ বিভিন্ন জায়গায়।

আগামী ১৬-১৭ তারিখে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজো। বাড়িতে যাঁরা পূজো করেন, তাঁরা ইতিমধ্যেই তোড়জোড় করে ফেলেছেন। আশ্বিন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজোর বিধান রয়েছে। মনে করা হয় এদিনই সমুদ্র মন্থনের ফলে আবির্ভূত হয়েছিলেন ধন ও ঐশ্বর্যের দেবী লক্ষ্মী। এই তিথিতে বাংলার ঘরে ঘরে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজো করা হয়। পূজো শেষে লক্ষ্মী পাঁচালি পাঠের বিধান রয়েছে। মনে করা হয় লক্ষ্মী পাঁচালি পাঠ ছাড়া লক্ষ্মীপূজো অসম্পূর্ণ থেকে যায়।

পাঁচালি পাঠের ফলে নিজের ভক্তদের ওপর প্রসন্ন হন ধনের দেবী। তাই পাঁচালি পড়া লক্ষ্মীপূজোর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

লক্ষ্মী পাঁচালি পাঠ করলে নানান সমস্যা থেকে মুক্তিও পাওয়া যায়। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, এই পাঁচালি পাঠ করলে রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, পাশাপাশি ব্যবসায় উন্নতি, কর্মক্ষেত্রে উন্নতি, ইচ্ছাপূরণ হয়। এমনকি এর প্রভাবে অশুভ শক্তির প্রভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং বিপদ মুক্তিও ঘটে। লক্ষ্মী পাঁচালি পাঠের ফলে ঋণমুক্তি ঘটে, বসত ভিটায় প্রাচুর্যের সমাহার হয়। মা লক্ষীর কৃপার আশায় ঘরে ঘরে হয় লক্ষীপূজো।

আশ্বিন পূর্ণিমার দিনে লক্ষ্মী পুজোর পর পাঁচালি পড়ার নিয়ম আছে। তারপর লক্ষ্মীর বারমাসি পাঁচালিও পাঠ করা হয়।