ঢাকা ১২:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কুড়িগ্রাম জেলা উন্নয়ন ও বাস্তবায়ন পরিষদ কমিটি গঠিত এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করার নোটিশ বন্যায় ডুবে গেছে সবজি ক্ষেত, বিপাকে কৃষক দূর্গাপুরে বন্যার পানিতে ডুবলো কৃষকের স্বপ্নের পান বরজ সীমান্তে বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের নাগরিকসহ আটক ২ নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেই আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম এখন সিলেটের জেলা প্রশাসক চিকিৎসকদের দোষারোপ করে লাভ নেই, সচেতন হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা চলতি সপ্তাহেই চূড়ান্ত নির্বাচনি রোডম্যাপ প্রকাশ: ইসি সচিব ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

প্রয়োজনে জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:০১:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৫১ বার পড়া হয়েছে

প্রলয় ডেস্ক

সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, ‘আমি আশা করবো, সেনা সদস্যরা দেশের প্রয়োজনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দায়িত্ব পালন করবে এবং প্রয়োজনে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকবে।’

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে রাজশাহী সেনানিবাসের শহীদ কর্নেল আনিস প্যারেড গ্রাউন্ডে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে ৭ম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ অভিষেক অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রেজিমেন্ট আধুনিকায়ন হয়েছে। নতুন নতুন ইউনিট প্রতিষ্ঠা, আধুনিক অস্ত্র সরঞ্জামাদি সংযোজনসহ ও উন্নয়ন কল্যাণমুখী কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এতে সেনাবাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। রেজিমেন্টের প্রত্যেক সদস্যকে পেশাদার ও প্রশিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে সর্বদা বদ্ধপরিকর।

এর আগে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে ৭ম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এর মধ্য দিয়ে সেনাপ্রধান বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করলেন তিনি।

বৃহস্পতিবার সকাল রাজশাহী সেনানিবাসের শহীদ কর্নেল আনিস প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাপ্রধান পৌঁছালে তাকে প্রচলিত সামরিক রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে অভিবাদন জানানো হয় এবং একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার দেন। এরপর সেনাবাহিনীর প্রধানকে ‘কর্নেল র‍্যাঙ্ক ব্যাজ’ পরিয়ে দেয়া হয়।

এরপর সেনাবাহিনী প্রধান বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠান শেষে সেনাবাহিনী প্রধান ১৯তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনে বক্তব্য দেন এবং এই রেজিমেন্টের উন্নয়ন, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও দেশ-বিদেশে পরিচালিত কার্যক্রমের বিষয়ে মতবিনিময় করেন। তিনি আধুনিক যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকতে রেজিমেন্টের সব সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে সেনাসদর, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাসহ উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

প্রয়োজনে জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকতে হবে : সেনাপ্রধান

আপডেট সময় : ০৪:০১:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

প্রলয় ডেস্ক

সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, ‘আমি আশা করবো, সেনা সদস্যরা দেশের প্রয়োজনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দায়িত্ব পালন করবে এবং প্রয়োজনে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকবে।’

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে রাজশাহী সেনানিবাসের শহীদ কর্নেল আনিস প্যারেড গ্রাউন্ডে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে ৭ম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ অভিষেক অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রেজিমেন্ট আধুনিকায়ন হয়েছে। নতুন নতুন ইউনিট প্রতিষ্ঠা, আধুনিক অস্ত্র সরঞ্জামাদি সংযোজনসহ ও উন্নয়ন কল্যাণমুখী কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এতে সেনাবাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। রেজিমেন্টের প্রত্যেক সদস্যকে পেশাদার ও প্রশিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে সর্বদা বদ্ধপরিকর।

এর আগে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে ৭ম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এর মধ্য দিয়ে সেনাপ্রধান বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করলেন তিনি।

বৃহস্পতিবার সকাল রাজশাহী সেনানিবাসের শহীদ কর্নেল আনিস প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাপ্রধান পৌঁছালে তাকে প্রচলিত সামরিক রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে অভিবাদন জানানো হয় এবং একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার দেন। এরপর সেনাবাহিনীর প্রধানকে ‘কর্নেল র‍্যাঙ্ক ব্যাজ’ পরিয়ে দেয়া হয়।

এরপর সেনাবাহিনী প্রধান বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠান শেষে সেনাবাহিনী প্রধান ১৯তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনে বক্তব্য দেন এবং এই রেজিমেন্টের উন্নয়ন, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও দেশ-বিদেশে পরিচালিত কার্যক্রমের বিষয়ে মতবিনিময় করেন। তিনি আধুনিক যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকতে রেজিমেন্টের সব সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে সেনাসদর, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাসহ উপস্থিত ছিলেন।