ঢাকা ১১:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করার নোটিশ বন্যায় ডুবে গেছে সবজি ক্ষেত, বিপাকে কৃষক দূর্গাপুরে বন্যার পানিতে ডুবলো কৃষকের স্বপ্নের পান বরজ সীমান্তে বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের নাগরিকসহ আটক ২ নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেই আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম এখন সিলেটের জেলা প্রশাসক চিকিৎসকদের দোষারোপ করে লাভ নেই, সচেতন হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা চলতি সপ্তাহেই চূড়ান্ত নির্বাচনি রোডম্যাপ প্রকাশ: ইসি সচিব ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক ধর্মকে ব্যবসার হাতিয়ার বানাচ্ছে একটি মহল: রুমিন ফারহানা

চকলেটের প্রলোভনে শিশু ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেফতার

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:৩২:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫
  • / ১৭ বার পড়া হয়েছে

প্রলয় ডেস্ক

চকলেট ও বিস্কুটের প্রলোভন দেখিয়ে ৫ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কদমতলী থানা পুলিশ ।

গ্রেফতারকৃতের নাম- মো. ইউসুফ আলী পাটোয়ারী (৬৫)।

বুধবার (৩০এপ্রিল) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গতকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ভোর আনুমানিক ৪টার দিকে সবুজবাগ থানার বাসাবো এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

কদমতলী থানার বরাত দিয়ে তালেবুর রহমান বলেন, ভিকটিম শিশুটির মা কদমতলী থানাধীন একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করেন। প্রতিদিনের ন্যায় গত ২৫ এপ্রিল তিনি তার পাঁচ বছরের মেয়েকে নিয়ে কদমতলী থানাধীন শ্যামপুর বালুর মাঠে ৯ নং রোডে মিনহাজের বন্ধ ফ্যাক্টরির নিচ তলায় পুরাতন প্লাস্টিকের ভাঙ্গারি বাছাই করতে যান। সকাল আনুমানিক ১১টার দিকে ইউসুফ আলী পাটোয়ারী শিশুটিকে চকলেট ও বিস্কুটের প্রলোভন দেখিয়ে ফ্যাক্টরির তৃতীয় তলায় নিয়ে যায় এবং জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এতে সহযোগিতা করে শফিকুল ইসলাম শাহিন ও অজ্ঞাতনামা একজন যারা বাইরে পাহারা দেয়। শিশুটির কান্নাকাটির শব্দে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে শফিকুল ও অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি ইউসুফকে পালাতে সহায়তা করে। ঘটনার পর ভিকটিমের মা স্থানীয় জনতার সহায়তায় শফিকুল ইসলাম শাহিনকে আটক করে থানায় নিয়ে যান এবং তার অভিযোগের প্রেক্ষিতে কদমতলী থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু হয়।

তিনি বলেন, মামলা পর কদমতলী থানা পুলিশ গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণ ও প্রযুক্তির সহায়তায় মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সবুজবাগ থানার বাসাবো এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে প্রধান আসামি ইউসুফ আলীকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃত ইউসুফ আলীকে আদালতে প্রেরণ করা হলে তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন।

অজ্ঞাতনামা অপর আসামিকে গ্রেফতারের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

চকলেটের প্রলোভনে শিশু ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেফতার

আপডেট সময় : ০৪:৩২:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫

প্রলয় ডেস্ক

চকলেট ও বিস্কুটের প্রলোভন দেখিয়ে ৫ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কদমতলী থানা পুলিশ ।

গ্রেফতারকৃতের নাম- মো. ইউসুফ আলী পাটোয়ারী (৬৫)।

বুধবার (৩০এপ্রিল) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গতকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ভোর আনুমানিক ৪টার দিকে সবুজবাগ থানার বাসাবো এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

কদমতলী থানার বরাত দিয়ে তালেবুর রহমান বলেন, ভিকটিম শিশুটির মা কদমতলী থানাধীন একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করেন। প্রতিদিনের ন্যায় গত ২৫ এপ্রিল তিনি তার পাঁচ বছরের মেয়েকে নিয়ে কদমতলী থানাধীন শ্যামপুর বালুর মাঠে ৯ নং রোডে মিনহাজের বন্ধ ফ্যাক্টরির নিচ তলায় পুরাতন প্লাস্টিকের ভাঙ্গারি বাছাই করতে যান। সকাল আনুমানিক ১১টার দিকে ইউসুফ আলী পাটোয়ারী শিশুটিকে চকলেট ও বিস্কুটের প্রলোভন দেখিয়ে ফ্যাক্টরির তৃতীয় তলায় নিয়ে যায় এবং জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এতে সহযোগিতা করে শফিকুল ইসলাম শাহিন ও অজ্ঞাতনামা একজন যারা বাইরে পাহারা দেয়। শিশুটির কান্নাকাটির শব্দে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে শফিকুল ও অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি ইউসুফকে পালাতে সহায়তা করে। ঘটনার পর ভিকটিমের মা স্থানীয় জনতার সহায়তায় শফিকুল ইসলাম শাহিনকে আটক করে থানায় নিয়ে যান এবং তার অভিযোগের প্রেক্ষিতে কদমতলী থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু হয়।

তিনি বলেন, মামলা পর কদমতলী থানা পুলিশ গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণ ও প্রযুক্তির সহায়তায় মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সবুজবাগ থানার বাসাবো এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে প্রধান আসামি ইউসুফ আলীকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃত ইউসুফ আলীকে আদালতে প্রেরণ করা হলে তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন।

অজ্ঞাতনামা অপর আসামিকে গ্রেফতারের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।