ঢাকা ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার, নেই স্থায়ী ব্রীজ, ভুগছেন শতাধিক পরিবার

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:১২:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ১০১ বার পড়া হয়েছে

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার, নেই স্থায়ী ব্রীজ, ভুগছেন শতাধিক পরিবার

সমরেশ রায় ও শম্পা দাস, কলকাতা

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার নারায়ণপুর এলাকায় কেলেঘাই নদীর ভরপুর পানির উপর দিয়ে নিয়মিত পারাপার হচ্ছেন গ্রামের ১০০ টি পরিবার।

নারায়ণগড়ের কুশবাগান অঞ্চলের কেলেঘাই নদীর উপর নেই স্থায়ী ব্রীজ, যার জেরে গ্রামের প্রায় ১০০ টি পরিবারের যোগাযোগ প্রায় বন্ধের মুখে। ফলে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন এপার থেকে ওপার পরিবারের মানুষজন। এছাড়াও সমস্যায় পড়েছেন বহু সংখ্যক মানুষ তারা দাবী করেছেন। প্রশাসনের কাছে এ বিষয়ে বারবার দাবী রাখা হলেও এখনো পর্যন্ত তা কোন কার্যকরী হয়নি।

এর পরিপ্রেক্ষিতে কুশবাগান অঞ্চলের প্রধান টুম্পা রানী বাউল বলেন, আমরা ব্লকে ও জেলায় এ বিষয় নিয়ে জানিয়েছি। আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করছি এ বিষয়ে কাজ শুরু করার জন্য, আমরাও চাই সাধারণ মানুষের সমস্যার সমাধান হোক। তবে প্রশাসনের আধিকারিকদের সাথে যোগাযোগ করলে ক্যামেরার সামনে কেউ মুখ খুলতে চাইছেন না। তবে সমাধান করে দেয়া হবে খুব শীঘ্রই।

দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়েও যখন সেই কাজ হয়নি, তখন হতাশায় ভুগছেন এলাকার মানুষরা। যাতায়াতের এই দুর্দশা পূর্ণ পরিস্থিতির কবে অবসান হবে সেদিকেই তাকিয়ে এলাকাবাসী।, হাজার বিপদ থাকলেও কিছু করার নেই গ্রামবাসীদের। তাদেরকে এই ভাবেই যাতায়াত করতে হচ্ছে। বাড়ি ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা ঘরবন্দি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ই-পেপার

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার, নেই স্থায়ী ব্রীজ, ভুগছেন শতাধিক পরিবার

আপডেট সময় : ১১:১২:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সমরেশ রায় ও শম্পা দাস, কলকাতা

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার নারায়ণপুর এলাকায় কেলেঘাই নদীর ভরপুর পানির উপর দিয়ে নিয়মিত পারাপার হচ্ছেন গ্রামের ১০০ টি পরিবার।

নারায়ণগড়ের কুশবাগান অঞ্চলের কেলেঘাই নদীর উপর নেই স্থায়ী ব্রীজ, যার জেরে গ্রামের প্রায় ১০০ টি পরিবারের যোগাযোগ প্রায় বন্ধের মুখে। ফলে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন এপার থেকে ওপার পরিবারের মানুষজন। এছাড়াও সমস্যায় পড়েছেন বহু সংখ্যক মানুষ তারা দাবী করেছেন। প্রশাসনের কাছে এ বিষয়ে বারবার দাবী রাখা হলেও এখনো পর্যন্ত তা কোন কার্যকরী হয়নি।

এর পরিপ্রেক্ষিতে কুশবাগান অঞ্চলের প্রধান টুম্পা রানী বাউল বলেন, আমরা ব্লকে ও জেলায় এ বিষয় নিয়ে জানিয়েছি। আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করছি এ বিষয়ে কাজ শুরু করার জন্য, আমরাও চাই সাধারণ মানুষের সমস্যার সমাধান হোক। তবে প্রশাসনের আধিকারিকদের সাথে যোগাযোগ করলে ক্যামেরার সামনে কেউ মুখ খুলতে চাইছেন না। তবে সমাধান করে দেয়া হবে খুব শীঘ্রই।

দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়েও যখন সেই কাজ হয়নি, তখন হতাশায় ভুগছেন এলাকার মানুষরা। যাতায়াতের এই দুর্দশা পূর্ণ পরিস্থিতির কবে অবসান হবে সেদিকেই তাকিয়ে এলাকাবাসী।, হাজার বিপদ থাকলেও কিছু করার নেই গ্রামবাসীদের। তাদেরকে এই ভাবেই যাতায়াত করতে হচ্ছে। বাড়ি ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা ঘরবন্দি।