ঢাকা ০২:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শেরপুর উপজেলা জামায়াতের পুর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:০৬:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৬২ বার পড়া হয়েছে

মাসুম বিল্লাহ, শেরপুর

আগামি ২০২৫-২৬ সেশনের জন্য বগুড়ার শেরপুর জামায়াতে ইসলামীর উপজেলা শাখার আমির হিসেবে আলহাজ্ব মাওলানা দবিবুর রহমান ও সেক্রেটারি অধ্যাপক আব্দুল্লাহ মোস্তাফিধ নাসিম নির্বাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৯নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা জামায়াতের প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত মোঃ ইফতেখার আলম এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
সম্প্রতি উপজেলা রুকন (সদস্য) সম্মেলনে তাঁদের প্রত্যক্ষ ভোটে প্রথমে আমির নির্বাচন করা হয়। এরপর পুরুষ ও নারী রুকনরা প্রত্যক্ষ ও গোপন ব্যালটে ভোট দিয়ে পঁচিশ সদস্য বিশিষ্ট উপজেলা মজলিশে শুরা নির্বাচন করেন। পরবর্তীতে নবনির্বাচিত আমির মজলিশে শুরা সদস্যদের পরামর্শক্রমে উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারিসহ সতের সদস্য বিশিষ্ট উপজেলা কর্মপরিষদ গঠন করা হয়।

গঠিত উপজেলা কর্মপরিষদের সেক্রেটারি হিসেবে অধ্যাপক আব্দুল্লাহ মোস্তাফিধ নাসিম, নায়েবে আমির মাওলানা নাজমুল হক, রেজাউল করিম বাবলু, সদস্য মাওলানা আব্দুস সাত্তার, আমিনুল ইসলাম, আব্দুল হক, আনিছুর রহমান, শফিকুল ইসলাম, ইফতেখার আলম, বজলুর রহমান, শাহীন আলম, শফিকুর রহমান, সাইফুল ইসলাম সাখাওয়াত, সেখ আব্দুল মান্নান, রফিকুল ইসলাম, শাহ আলম সোহান ও আব্দুল খালেক সরকার।

কর্মপরিষদের এসব সদস্যদের গত সোমবার (১৮নভেম্বর) সন্ধ্যায় শহরের হামছায়াপুরস্থ দলের উপজেলা কার্যালয়ে শপথবাক্য পাঠ করান বগুড়া জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আব্দুল হক সরকার। এসময় জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা মানছুরুর রহমানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরবর্তীতে  (২২ নভেম্বর) বিকাল তিনটায় হামছায়াপুরস্থ দলীয় কার্যালয়ে এক জরুরি কর্মপরিষদ বৈঠকে উপজেলা আমীর কর্মপরিষদের সদস্যদের সঙ্গে পরামর্শ করে অধ্যাপক মোঃ আনিছুর রহমান, মোঃ শরিফুল ইসলাম ও মোঃ শাহীন আলম এই তিন জনকে সহকারী সেক্রেটারি হিসেবে মনোনীত করা হয় এবং অধ্যক্ষ শেখ আব্দুল মান্নান কে অফিস সেক্রেটারী, সহকারী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম কে বায়তুল মাল, মাওঃ মোঃ আব্দুস সাত্তার কে ওলামা মাশায়েখ পরিষদের সভাপতি, আব্দুল হককে আইন বিষয়ক সম্পাদক, মোঃ আমিনুল ইসলাম কে যুব বিভাগ,সাংবাদিক ইফতেখার আলম কে প্রচার সেক্রেটারী , বজলুর রহমান কে প্রকাশনা সম্পাদক করে ১৮ সদস্য বিশিষ্ট এক পুনাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

শেরপুর উপজেলা জামায়াতের পুর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

আপডেট সময় : ০৪:০৬:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

মাসুম বিল্লাহ, শেরপুর

আগামি ২০২৫-২৬ সেশনের জন্য বগুড়ার শেরপুর জামায়াতে ইসলামীর উপজেলা শাখার আমির হিসেবে আলহাজ্ব মাওলানা দবিবুর রহমান ও সেক্রেটারি অধ্যাপক আব্দুল্লাহ মোস্তাফিধ নাসিম নির্বাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৯নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা জামায়াতের প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত মোঃ ইফতেখার আলম এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
সম্প্রতি উপজেলা রুকন (সদস্য) সম্মেলনে তাঁদের প্রত্যক্ষ ভোটে প্রথমে আমির নির্বাচন করা হয়। এরপর পুরুষ ও নারী রুকনরা প্রত্যক্ষ ও গোপন ব্যালটে ভোট দিয়ে পঁচিশ সদস্য বিশিষ্ট উপজেলা মজলিশে শুরা নির্বাচন করেন। পরবর্তীতে নবনির্বাচিত আমির মজলিশে শুরা সদস্যদের পরামর্শক্রমে উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারিসহ সতের সদস্য বিশিষ্ট উপজেলা কর্মপরিষদ গঠন করা হয়।

গঠিত উপজেলা কর্মপরিষদের সেক্রেটারি হিসেবে অধ্যাপক আব্দুল্লাহ মোস্তাফিধ নাসিম, নায়েবে আমির মাওলানা নাজমুল হক, রেজাউল করিম বাবলু, সদস্য মাওলানা আব্দুস সাত্তার, আমিনুল ইসলাম, আব্দুল হক, আনিছুর রহমান, শফিকুল ইসলাম, ইফতেখার আলম, বজলুর রহমান, শাহীন আলম, শফিকুর রহমান, সাইফুল ইসলাম সাখাওয়াত, সেখ আব্দুল মান্নান, রফিকুল ইসলাম, শাহ আলম সোহান ও আব্দুল খালেক সরকার।

কর্মপরিষদের এসব সদস্যদের গত সোমবার (১৮নভেম্বর) সন্ধ্যায় শহরের হামছায়াপুরস্থ দলের উপজেলা কার্যালয়ে শপথবাক্য পাঠ করান বগুড়া জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আব্দুল হক সরকার। এসময় জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা মানছুরুর রহমানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরবর্তীতে  (২২ নভেম্বর) বিকাল তিনটায় হামছায়াপুরস্থ দলীয় কার্যালয়ে এক জরুরি কর্মপরিষদ বৈঠকে উপজেলা আমীর কর্মপরিষদের সদস্যদের সঙ্গে পরামর্শ করে অধ্যাপক মোঃ আনিছুর রহমান, মোঃ শরিফুল ইসলাম ও মোঃ শাহীন আলম এই তিন জনকে সহকারী সেক্রেটারি হিসেবে মনোনীত করা হয় এবং অধ্যক্ষ শেখ আব্দুল মান্নান কে অফিস সেক্রেটারী, সহকারী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম কে বায়তুল মাল, মাওঃ মোঃ আব্দুস সাত্তার কে ওলামা মাশায়েখ পরিষদের সভাপতি, আব্দুল হককে আইন বিষয়ক সম্পাদক, মোঃ আমিনুল ইসলাম কে যুব বিভাগ,সাংবাদিক ইফতেখার আলম কে প্রচার সেক্রেটারী , বজলুর রহমান কে প্রকাশনা সম্পাদক করে ১৮ সদস্য বিশিষ্ট এক পুনাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়।