ঢাকা ০৯:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুধু কোটার জন্য হয়নি, হয়েছে ঘুষ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:২৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৪৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বললেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুধু কোটার জন্য হয়নি। এর পেছনে মূল কারণ হিসেবে কাজ করেছে ঘুষ, দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি।

সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বকশিবাজারে কারা অধিদপ্তরে কারা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘুষ খাওয়া চলবে না। যেভাবেই হোক ঘুষ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, কারারক্ষী ও কয়েদিদের খাবারের মান উন্নত করতে হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে।

এ সময় কারা কর্মচারীদের ব্যক্তিগত ডোসিয়ার, শৃঙ্খলা এবং কল্যাণ নিশ্চিতকরণে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

তিনি আরও বলেন, কারাগারের নিরাপত্তা বিধান করা আপনাদের মূল দায়িত্ব। ঘুষ না খেয়ে আপনাদের সম্মান পুনরুদ্ধার করুন। কেননা, ঘুষ খলে ব্যক্তির পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়।

উপদেষ্টা এ সময় কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া সম্পর্কে অবহিত হন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ই-পেপার

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুধু কোটার জন্য হয়নি, হয়েছে ঘুষ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে

আপডেট সময় : ১০:২৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক:

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বললেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুধু কোটার জন্য হয়নি। এর পেছনে মূল কারণ হিসেবে কাজ করেছে ঘুষ, দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি।

সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বকশিবাজারে কারা অধিদপ্তরে কারা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘুষ খাওয়া চলবে না। যেভাবেই হোক ঘুষ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, কারারক্ষী ও কয়েদিদের খাবারের মান উন্নত করতে হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে।

এ সময় কারা কর্মচারীদের ব্যক্তিগত ডোসিয়ার, শৃঙ্খলা এবং কল্যাণ নিশ্চিতকরণে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

তিনি আরও বলেন, কারাগারের নিরাপত্তা বিধান করা আপনাদের মূল দায়িত্ব। ঘুষ না খেয়ে আপনাদের সম্মান পুনরুদ্ধার করুন। কেননা, ঘুষ খলে ব্যক্তির পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়।

উপদেষ্টা এ সময় কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া সম্পর্কে অবহিত হন।