ঢাকা ০৪:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৬৭ বাংলাদেশি

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:২৪:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫
  • / ৪৮ বার পড়া হয়েছে

প্রলয় ডেস্ক

লিবিয়ার বেনগাজি ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চল এবং গানফুদা ডিটেনশন সেন্টার থেকে ১৬৭ জন অনিয়মিত বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফিরেছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপলিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) যৌথ উদ্যোগে লিবিয়ার বেনগাজি ও আশপাশের এলাকা থেকে ১৬ জন এবং গানফুদা ডিটেনশন সেন্টার থেকে ১৫১ জনসহ মোট ১৬৭ জন অনিয়মিত বাংলাদেশিকে বৃহস্পতিবার ভোর ৫টায় বুরাক এয়ারের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আইওএম-এর কর্মকর্তারা। প্রত্যাবাসিতদের অধিকাংশই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ গমনের উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচণা ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের অধিকাংশই লিবিয়ায় বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।

ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে আর কেউ যেন লিবিয়ায় না যায়-সে বিষয়ে সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এসময় সবাইকে অনুরোধ করেন। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রত্যাবাসনদের প্রত্যেককে ছয় হাজার টাকা, খাদ্যসমগ্রী, চিকিৎসা সেবা এবং প্রয়োজনে অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।

আরো পড়ুন-

নিউজটি শেয়ার করুন

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৬৭ বাংলাদেশি

আপডেট সময় : ০৪:২৪:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫

প্রলয় ডেস্ক

লিবিয়ার বেনগাজি ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চল এবং গানফুদা ডিটেনশন সেন্টার থেকে ১৬৭ জন অনিয়মিত বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফিরেছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপলিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) যৌথ উদ্যোগে লিবিয়ার বেনগাজি ও আশপাশের এলাকা থেকে ১৬ জন এবং গানফুদা ডিটেনশন সেন্টার থেকে ১৫১ জনসহ মোট ১৬৭ জন অনিয়মিত বাংলাদেশিকে বৃহস্পতিবার ভোর ৫টায় বুরাক এয়ারের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আইওএম-এর কর্মকর্তারা। প্রত্যাবাসিতদের অধিকাংশই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ গমনের উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচণা ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের অধিকাংশই লিবিয়ায় বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।

ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে আর কেউ যেন লিবিয়ায় না যায়-সে বিষয়ে সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এসময় সবাইকে অনুরোধ করেন। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রত্যাবাসনদের প্রত্যেককে ছয় হাজার টাকা, খাদ্যসমগ্রী, চিকিৎসা সেবা এবং প্রয়োজনে অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।

আরো পড়ুন-