ঢাকা ০৪:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাবিতে ড. হীরা সোবাহানের ৩০০ ফিট স্ক্রলচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৯:২৫:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
  • / ৯৯ বার পড়া হয়েছে

রাবি প্রতিবেদক

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়( রাবি)তে ড. হীরা সোবাহানের বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ স্ক্রলচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন গত ১৪ ই এপ্রিল ( পহেলা বৈশাখ) সকাল ১১টায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের প্রাঙ্গণে স্ক্রলচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন রাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীব।

চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিল্পী ড. হীরা সোবাহান দুইমাসের প্রচেষ্টায় ৩০০×২ ফিট দীর্ঘ ক্যান্ভাসে মিশ্রমাধ্যম চিত্রায়িত করেছেন। এই স্ক্রলচিত্রটিতে স্থান পেয়েছে দেশের গ্রাম-বাংলার হারানো লোকজ-ঐতিহ্য। বিভিন্ন উৎসব (বাংলা নববর্ষ, নবান্ন, পৌষসংক্রান্তি), কারুশিল্প, মৃৎশিল্প, লোকমেলা, লোকসংগীত, লোকসাহিত্য, ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা, শৈশব, মাছধরা, প্রাত্যহিক ব্যবহৃত বিষয়বস্তু ইত্যাদি।

এবিষয়ে ড. হীরা সোবাহানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আপনারা জানেন আমরা চারুশিল্পীরা রঙ ও তুলির ছোঁয়ায় ক্যানভাস রাঙিয়ে তুলি। যেখানে ফুঁটে উঠে আমাদের প্রকৃতি, আমাদের গ্রাম-বাংলার হারিযে় যাওয়া ইতিহাস ঐতিহ্য এবং লোকজ সংস্কৃতি। বাংলার এই লোকজ সংস্কৃতিকে আমরা যেন ভূলে না যাই, তাই এই প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। সরকারি পৃষ্টপোষকতা পেলে বিভাগীয়, জেলা ও থানা পর্যায়ে প্রদর্শনী করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন শিল্পী অধ্যাপক ড. হীরা সোবাহান।

আরো পড়ুন

নিউজটি শেয়ার করুন

রাবিতে ড. হীরা সোবাহানের ৩০০ ফিট স্ক্রলচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন

আপডেট সময় : ০৯:২৫:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

রাবি প্রতিবেদক

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়( রাবি)তে ড. হীরা সোবাহানের বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ স্ক্রলচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন গত ১৪ ই এপ্রিল ( পহেলা বৈশাখ) সকাল ১১টায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের প্রাঙ্গণে স্ক্রলচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন রাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীব।

চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিল্পী ড. হীরা সোবাহান দুইমাসের প্রচেষ্টায় ৩০০×২ ফিট দীর্ঘ ক্যান্ভাসে মিশ্রমাধ্যম চিত্রায়িত করেছেন। এই স্ক্রলচিত্রটিতে স্থান পেয়েছে দেশের গ্রাম-বাংলার হারানো লোকজ-ঐতিহ্য। বিভিন্ন উৎসব (বাংলা নববর্ষ, নবান্ন, পৌষসংক্রান্তি), কারুশিল্প, মৃৎশিল্প, লোকমেলা, লোকসংগীত, লোকসাহিত্য, ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা, শৈশব, মাছধরা, প্রাত্যহিক ব্যবহৃত বিষয়বস্তু ইত্যাদি।

এবিষয়ে ড. হীরা সোবাহানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আপনারা জানেন আমরা চারুশিল্পীরা রঙ ও তুলির ছোঁয়ায় ক্যানভাস রাঙিয়ে তুলি। যেখানে ফুঁটে উঠে আমাদের প্রকৃতি, আমাদের গ্রাম-বাংলার হারিযে় যাওয়া ইতিহাস ঐতিহ্য এবং লোকজ সংস্কৃতি। বাংলার এই লোকজ সংস্কৃতিকে আমরা যেন ভূলে না যাই, তাই এই প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। সরকারি পৃষ্টপোষকতা পেলে বিভাগীয়, জেলা ও থানা পর্যায়ে প্রদর্শনী করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন শিল্পী অধ্যাপক ড. হীরা সোবাহান।

আরো পড়ুন