ঢাকা ০৬:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
চিকিৎসকদের দোষারোপ করে লাভ নেই, সচেতন হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা চলতি সপ্তাহেই চূড়ান্ত নির্বাচনি রোডম্যাপ প্রকাশ: ইসি সচিব ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক ধর্মকে ব্যবসার হাতিয়ার বানাচ্ছে একটি মহল: রুমিন ফারহানা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য উপযোগী নয়: রিজভী মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন ৫ দিনের রিমান্ডে খেলা দেখা নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবদল কর্মীর গুলিতে জামায়াতের ২ কর্মী গুলিবিদ্ধ কাশিমপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগের নেতা গ্রেফতার চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে ৫ মাছ ব্যবসায়ী নিহত ময়মনসিংহে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদ্বোধন

পাহাড়ে সম্প্রীতি নষ্ট করতে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে: হাসান আরিফ

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৩:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৮০ বার পড়া হয়েছে

ছবি অনলাইন সংগৃহীত

স্টাফ রিপোর্টার

পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ।

তিনি বলেন, রাঙামাটিতে আসার সময় দেয়ালে দেয়ালে যে গ্রাফিতি দেখেছি, সেই গ্রাফিতির যে বার্তা তা পার্বত্য চট্টগ্রামেও দেখতে চাই। সেখানে সম্প্রীতি থাকবে; কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমরা একসঙ্গে কাজ করব। আমরা সকলে সম্প্রীতি চাই।

কিন্তু কোথাও একটা ছন্দপতন হচ্ছে। ছন্দপতনের ব্যাপারে প্রত্যেকের মুখে একটা শব্দই উচ্চারিত হয়েছে- ‘ষড়যন্ত্র’। বাইরে থেকে একটা ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে আমাদের সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাঙামাটি সেনানিবাসে বিশেষ আইনশৃঙ্খলা সভার পর হাসান আরিফ সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। পাহাড়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাঙামাটির বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে সরকারের উচ্চপর্যায়ের এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

হাসান আরিফ বলেন, সভায় দাবি এসেছে একটি কমিশন বা কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করে ঘটনাগুলোর বিষয়ে সুষ্ঠু ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে। যারা প্রকৃত দোষী তাদের যেন আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়। এখানে কোনো ভেদাভেদ না থাক, সম্পীতির অভাব না থাক, প্রত্যেকেই আমরা সম্প্রীতি চাই।

এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মইনুল ইসলাম, সেনাবাহিনীর চট্টগ্রামের জিওসি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ মাইনুর রহমান, বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় স্থানীয়দের মধ্যে বিএনপি, জনসংহতি সমিতি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, পার্বত্য নাগরিক পরিষদ, পরিবহন মালিক-শ্রমিক সমিতি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা নিজেদের বক্তব্য ও পরামর্শ তুলে ধরেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

পাহাড়ে সম্প্রীতি নষ্ট করতে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে: হাসান আরিফ

আপডেট সময় : ০৫:৫৩:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার

পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ।

তিনি বলেন, রাঙামাটিতে আসার সময় দেয়ালে দেয়ালে যে গ্রাফিতি দেখেছি, সেই গ্রাফিতির যে বার্তা তা পার্বত্য চট্টগ্রামেও দেখতে চাই। সেখানে সম্প্রীতি থাকবে; কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমরা একসঙ্গে কাজ করব। আমরা সকলে সম্প্রীতি চাই।

কিন্তু কোথাও একটা ছন্দপতন হচ্ছে। ছন্দপতনের ব্যাপারে প্রত্যেকের মুখে একটা শব্দই উচ্চারিত হয়েছে- ‘ষড়যন্ত্র’। বাইরে থেকে একটা ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে আমাদের সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাঙামাটি সেনানিবাসে বিশেষ আইনশৃঙ্খলা সভার পর হাসান আরিফ সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। পাহাড়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাঙামাটির বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে সরকারের উচ্চপর্যায়ের এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

হাসান আরিফ বলেন, সভায় দাবি এসেছে একটি কমিশন বা কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করে ঘটনাগুলোর বিষয়ে সুষ্ঠু ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে। যারা প্রকৃত দোষী তাদের যেন আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়। এখানে কোনো ভেদাভেদ না থাক, সম্পীতির অভাব না থাক, প্রত্যেকেই আমরা সম্প্রীতি চাই।

এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মইনুল ইসলাম, সেনাবাহিনীর চট্টগ্রামের জিওসি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ মাইনুর রহমান, বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় স্থানীয়দের মধ্যে বিএনপি, জনসংহতি সমিতি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, পার্বত্য নাগরিক পরিষদ, পরিবহন মালিক-শ্রমিক সমিতি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা নিজেদের বক্তব্য ও পরামর্শ তুলে ধরেন।