কুড়িগ্রাম জেলাবাসীর হৃদয় পুলিশ সুপার-মাহফুজুর রহমান

- আপডেট সময় : ১১:৪৯:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
- / ১৮৩ বার পড়া হয়েছে
নুর মোহাম্মদ (রোকন), ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে বর্তমান পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত আছেন মোঃ মাহফুজুর রহমান নামটি এখন জেলার সর্বত্র সবার মুখে, অসহায় আর্তপীড়িত সাধারণ মানুষদের হৃদয়ে, মাদকব্যবসায়ী, অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের বুকের কম্পন এবং পুলিশই জনগনের শেষ আশ্রয়স্থল এমন ভরসা ও আস্থার জায়গা যিনি তৈরি করেছেন তিনি। বর্তমান দেশ সংস্কারের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে একজন সম্মুখ যোদ্ধা হিসেবে তার কর্মগুণে একদিকে জেলাবাসীর কাছে মানবিক হয়ে উঠেছেন অন্যদিকে জেলার সকল পুলিশ সদস্যের কাছে আদর্শ অভিভাবক হিসেবেও স্বীকৃতি পেয়েছেন। আজ ১৪ অক্টোবর কুড়িগ্রাম পুলিশ সুপার হিসেবে তার ২১ দিন পূর্ণ হলো।
কর্মক্ষেত্রে ২১ দিনেই যিনি জয় করে নিয়েছেন মানুষের মন। গত মাসের ২৪ সেপ্টেম্বর কুড়িগ্রামের এসপি হিসেবে দায়িত্ত্ব নেন পুলিশের এই মানবিক কর্মকর্তা। সেবা সততা নিষ্ঠা আর আন্তরিকতা দিয়ে যিনি ইতোমধ্যে কুড়িগ্রামবাসীর আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। বলা চলে এই ২০ দিনেই তিনি পুলিশ সম্পর্কে কুড়িগ্রাবাসীর ধারণাই পাল্টে দিয়েছেন। নিরলস পরিশ্রমী মেধাবী এই কর্মকর্তার কারণে কুড়িগ্রামের সাধারণ মানুষ আজ পুলিশকে তাদের রক্ষক ও সেবক ভাবতে শুরু করেছে।
কুড়িগ্রামের সাধারণ যে কারো কাছে জানতে চাইলে আপনি এই পুলিশ সুপারের প্রশংসা এবং সততার কথা শুনতে পাবেন। কর্মক্ষেত্রে এই কয়েক দিনেই তিনি সাধারণ মানুষ এবং ডিপার্টমেন্টের উন্নয়নে নিরলস পরিশ্রম করেছেন। তিনি ডিপার্টমেন্টের সদস্যদের তাদের কমিটমেন্টের জায়গাটি বোঝাতে পেরেছেন আর সাধারণ মানুষকে বার্তা দিতে পেরেছেন যে, পুলিশ কোন পেটোয়া বাহিনী নয় ও জনগণ থেকেও বিচ্ছিন্ন নয়, জনসাধারণের রক্ষাবচক হিসেবে পুলিশ তাদের সাথে রয়েছে। যে কোন প্রয়োজনে তারা যেন পুলিশের সাহায্য নেয়। দুষ্টের দমন আর সৃষ্টের পালন এই নীতির কারণে তিনি জেলার মানুষের কাছে এখন আস্থার প্রতীক এবং জেলা পুলিশ কুড়িগ্রাম এখন জনতার শেষ আশ্রয়স্থল।
অল্প কিছু দিনেই তিনি বিভিন্ন অপরাধ মূলক কাজের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, মানুষের পাশে থেকে মানবিকতার পরিচয়, দুঃখি মানুষের আস্থার প্রতীক, মাদকদ্রব্য উদ্ধার, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য দ্রুত উদঘাটন, বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের সাথে মতবিনিময়, ওয়ারেন্ট তামিল, সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, মানবিকতা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক বজায় রেখেছেন।