মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসন থেকে সতর্ক করে মাইকিং করা হয়েছে।
জানা গেছে, মংডুতে আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণ বাড়ায় দুশ্চিন্তা বেড়েছে স্থানীয়দের মাঝে। বিশেষ করে নাফনদীতে মাছ ধরা নিয়ে নতুন আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। কারণ আরাকান আর্মি অকারণে নাফনদী থেকে জেলেদের ধরে নিয়ে যায়।
এদিকে সচেতন মহল বলছে, আরাকান আর্মি চাইবে সীমান্তে অস্থিরতা তৈরি করতে। এছাড়াও রোহিঙ্গারা চাপের মুখে এপাড়ে চলে আসার চেষ্টা করতে পারে। তাই সরকারের উচিত সীমান্তের পাশাপাশি রোহিঙ্গা ক্যাম্পেও নিরাপত্তা বাড়ানো।
মংডু শহর দখলের খবর ছড়িয়ে পড়ার পরপরই টেকনাফ সেন্টমার্টিনে যাতায়াত বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
আরো পডুন-
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২৬ কিলোমিটার এলাকাজুরে যানজট
- বিনোদন শিবিরের কমিটিতে নাম থাকা প্রসঙ্গে যা বললেন পূজা চেরি
- টানা হারে উইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ হারলো টাইগাররা
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের চলমান সংঘাত ও বর্তমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নাফ নদে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও কোস্টগার্ড সদস্যরা টহল জোরদার রয়েছে।
দৈনিপক প্রলয় এএএস