ঢাকা ০৭:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বন্যায় ডুবে গেছে সবজি ক্ষেত, বিপাকে কৃষক দূর্গাপুরে বন্যার পানিতে ডুবলো কৃষকের স্বপ্নের পান বরজ সীমান্তে বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের নাগরিকসহ আটক ২ নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেই আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম এখন সিলেটের জেলা প্রশাসক চিকিৎসকদের দোষারোপ করে লাভ নেই, সচেতন হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা চলতি সপ্তাহেই চূড়ান্ত নির্বাচনি রোডম্যাপ প্রকাশ: ইসি সচিব ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক ধর্মকে ব্যবসার হাতিয়ার বানাচ্ছে একটি মহল: রুমিন ফারহানা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য উপযোগী নয়: রিজভী

গ্রাম আদালতকে নিয়ে কাজ করতে চাই, সক্রিয় করতে চাই : কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৬:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১৭০ বার পড়া হয়েছে

নাঈমুজ্জামান নাঈম

গ্রাম আদালতকে নিয়ে কাজ করতে চাই, সক্রিয় করতে চাই বলে মন্তব্য করেছেন কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান।

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটায় কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ ৩য় পর্যায় প্রকল্পের আয়োজনে বাংলাদেশে গ্রাম আদালত কার্যক্রম সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে প্রচার-প্রচারণা কার্যক্রম পরিচালনায় স্থানীয় অংশীজনদের সাথে সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।

জেলা প্রশাসক বলেন, গ্রাম আদালতে মামলার পরিমাণ কম, রেজিষ্টার আপডেট নাই। অনেক ইউপি’তে জায়গা না থাকার কারণে বিভিন্ন জটিলতার কারণে এজলাস স্থাপন করা সম্ভব হয়নি। ইউপি চেয়ারম্যানগণদেরকে আদেশ লেখার এবং বিচারিক ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। যেখানে গ্রাম আদালত আছে সেখানে ছোট ছোট বিরোধ থাকার কথা নয়, নথি বা মামলার যাবতীয় রেজিষ্টার আপডেট থাকবে। কিন্তু সঠিক ভাবে নথি আপডেট নাই। ইউপি সদস্যদেরকেও আদেশ লেখা শেখাতে হবে।

ফৌজিয়া খান বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসারগণদের মাধ্যমে উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে গ্রাম আদালত বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। গ্রাম আদালতের মামলার ধরণ সম্পর্কে জনগণকে জানাতে হবে।

তিনি বলেন, উঠান বৈঠক ও অন্যান্য সভার মাধ্যমে ছুটির দিন হলেও আমি ইউপি এবং উপজেলা পর্যায়ে যেতে চাই, আমি গ্রাম আদালতকে সক্রিয় করতে চাই। এজন্য সকলের সহযোগিতার প্রয়োজন।

সভায় সভাপতিত্ব করেন, স্থানীয় সরকার বিভাগ কিশোরগঞ্জর উপ-পরিচালক কিশোরগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও উপ-পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) রুবেল মাহমুদ।

সভায় আরো বক্তব্য রাখেন ব্র্যাক ও পপি’র জেলা সমন্বয়কারীগণ।

উক্ত উপস্থিত ছিলেন, স্থানীয় সরকার শাখার সহকারী কমিশনার মাহমুদুল হাসান, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপির সার্কেল এডজুট্যান্ট মো: মিজানুর রহমান ভূইয়া, জাতীয় মহিলা সংস্থার জেলা কর্মকর্তা, এডভোকেট হামিদা বেগম, নির্বাহী পরিচালক, তৃষ্ণা সমাজকল্যান সংস্থা, প্রধান শিক্ষক, জেলা সম্বরণী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সহকারী পরিচালক, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, সহকারী পরিচালক, জেলা তথ্য অফিস, সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কামরুজ্জামান খান, সহকারী পরিচালক, হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্ট প্রমুখ।

এছাড়াও বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ ৩য় পর্যায় প্রকল্পের উপজেলা সমন্বয়কারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

গ্রাম আদালতকে নিয়ে কাজ করতে চাই, সক্রিয় করতে চাই : কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান

আপডেট সময় : ০৫:৫৬:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জানুয়ারী ২০২৫

নাঈমুজ্জামান নাঈম

গ্রাম আদালতকে নিয়ে কাজ করতে চাই, সক্রিয় করতে চাই বলে মন্তব্য করেছেন কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান।

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটায় কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ ৩য় পর্যায় প্রকল্পের আয়োজনে বাংলাদেশে গ্রাম আদালত কার্যক্রম সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে প্রচার-প্রচারণা কার্যক্রম পরিচালনায় স্থানীয় অংশীজনদের সাথে সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।

জেলা প্রশাসক বলেন, গ্রাম আদালতে মামলার পরিমাণ কম, রেজিষ্টার আপডেট নাই। অনেক ইউপি’তে জায়গা না থাকার কারণে বিভিন্ন জটিলতার কারণে এজলাস স্থাপন করা সম্ভব হয়নি। ইউপি চেয়ারম্যানগণদেরকে আদেশ লেখার এবং বিচারিক ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। যেখানে গ্রাম আদালত আছে সেখানে ছোট ছোট বিরোধ থাকার কথা নয়, নথি বা মামলার যাবতীয় রেজিষ্টার আপডেট থাকবে। কিন্তু সঠিক ভাবে নথি আপডেট নাই। ইউপি সদস্যদেরকেও আদেশ লেখা শেখাতে হবে।

ফৌজিয়া খান বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসারগণদের মাধ্যমে উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে গ্রাম আদালত বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। গ্রাম আদালতের মামলার ধরণ সম্পর্কে জনগণকে জানাতে হবে।

তিনি বলেন, উঠান বৈঠক ও অন্যান্য সভার মাধ্যমে ছুটির দিন হলেও আমি ইউপি এবং উপজেলা পর্যায়ে যেতে চাই, আমি গ্রাম আদালতকে সক্রিয় করতে চাই। এজন্য সকলের সহযোগিতার প্রয়োজন।

সভায় সভাপতিত্ব করেন, স্থানীয় সরকার বিভাগ কিশোরগঞ্জর উপ-পরিচালক কিশোরগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও উপ-পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) রুবেল মাহমুদ।

সভায় আরো বক্তব্য রাখেন ব্র্যাক ও পপি’র জেলা সমন্বয়কারীগণ।

উক্ত উপস্থিত ছিলেন, স্থানীয় সরকার শাখার সহকারী কমিশনার মাহমুদুল হাসান, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপির সার্কেল এডজুট্যান্ট মো: মিজানুর রহমান ভূইয়া, জাতীয় মহিলা সংস্থার জেলা কর্মকর্তা, এডভোকেট হামিদা বেগম, নির্বাহী পরিচালক, তৃষ্ণা সমাজকল্যান সংস্থা, প্রধান শিক্ষক, জেলা সম্বরণী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সহকারী পরিচালক, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, সহকারী পরিচালক, জেলা তথ্য অফিস, সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কামরুজ্জামান খান, সহকারী পরিচালক, হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্ট প্রমুখ।

এছাড়াও বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ ৩য় পর্যায় প্রকল্পের উপজেলা সমন্বয়কারীগণ উপস্থিত ছিলেন।