ঢাকা ০৮:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বন্যায় ডুবে গেছে সবজি ক্ষেত, বিপাকে কৃষক দূর্গাপুরে বন্যার পানিতে ডুবলো কৃষকের স্বপ্নের পান বরজ সীমান্তে বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের নাগরিকসহ আটক ২ নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেই আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম এখন সিলেটের জেলা প্রশাসক চিকিৎসকদের দোষারোপ করে লাভ নেই, সচেতন হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা চলতি সপ্তাহেই চূড়ান্ত নির্বাচনি রোডম্যাপ প্রকাশ: ইসি সচিব ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক ধর্মকে ব্যবসার হাতিয়ার বানাচ্ছে একটি মহল: রুমিন ফারহানা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য উপযোগী নয়: রিজভী

কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর পুনঃনির্মাণের দাবি : ডিসি-ইউএনও কে আল্টিমেটাম 

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:১৬:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১০০ বার পড়া হয়েছে

কামরুল হাসান রুবেল,নোয়াখালী

ফেনীর মহুরী নদীর উজান ও বন্যার পানিতে ভেঙে তলিয়ে যাওয়া নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর পুনঃনির্মাণের দাবিতে নোয়াখালী জেলা প্রশাসক ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে আল্টিমেটাম দিয়েছে এলাকাবাসী।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার বসুরহাট বাজারের জিরো পয়েন্টে আয়োজিত মানববন্ধনে তারা এই আল্টিমেটাম দেয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক আরিফুর রহমান, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মাহমুদুর রহমান রিপন, চরপার্বতী ইউপি চেয়ারম্যান কাজী হানিফ আনছারী, চরপার্বতী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান হারুনুর রশীদ আল হারুন, বসুরহাট পৌরসভা জামায়াতের আমির মাওলানা মোশারেফ হোসেন, চরহাজারী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব আবুল কালাম আজাদ, আমেরিকা প্রবাসী বিএনপি নেতা মোরছালীন শামীম, চরহাজারী হাফেজিয়া পাড়া কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো.আলী ডালিম, সেক্রেটারী গোলাম আযম, শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি মো.নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর ফরহাদ শামীমের গাফিলতিতে মুছাপুর রেগুলেটর নির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেই। মুছাপুর রেগুলেটর বিলীন হওয়ায় শত শত বাড়ীঘর নদীতে তলিয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে শতশত হেক্টর ফসলি জমি। রেগুলেটরের বিলীনের জন্য অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনকে দায়ী করে বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল কাদের মির্জার শাস্তি দাবি করেন। মুছাপুর রেগুলেটর নির্মাণে কালক্ষেপণ করা হলে এসি রুমে ডিসি-ইউএনও চেয়ারে বসে থাকতে পারবেনা বলেও হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নোয়াখালী জেলা প্রশাসক (ডিসি) খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, শুধু অভিযোগ করলে হবেনা। কাজটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের। এ নিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড স্টাডি করছে, কাজ চলছে। এটা বললেইতো এক দিনে কাজ হবে না।

নিউজটি শেয়ার করুন

কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর পুনঃনির্মাণের দাবি : ডিসি-ইউএনও কে আল্টিমেটাম 

আপডেট সময় : ০৬:১৬:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

কামরুল হাসান রুবেল,নোয়াখালী

ফেনীর মহুরী নদীর উজান ও বন্যার পানিতে ভেঙে তলিয়ে যাওয়া নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর পুনঃনির্মাণের দাবিতে নোয়াখালী জেলা প্রশাসক ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে আল্টিমেটাম দিয়েছে এলাকাবাসী।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার বসুরহাট বাজারের জিরো পয়েন্টে আয়োজিত মানববন্ধনে তারা এই আল্টিমেটাম দেয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক আরিফুর রহমান, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মাহমুদুর রহমান রিপন, চরপার্বতী ইউপি চেয়ারম্যান কাজী হানিফ আনছারী, চরপার্বতী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান হারুনুর রশীদ আল হারুন, বসুরহাট পৌরসভা জামায়াতের আমির মাওলানা মোশারেফ হোসেন, চরহাজারী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব আবুল কালাম আজাদ, আমেরিকা প্রবাসী বিএনপি নেতা মোরছালীন শামীম, চরহাজারী হাফেজিয়া পাড়া কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো.আলী ডালিম, সেক্রেটারী গোলাম আযম, শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি মো.নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর ফরহাদ শামীমের গাফিলতিতে মুছাপুর রেগুলেটর নির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেই। মুছাপুর রেগুলেটর বিলীন হওয়ায় শত শত বাড়ীঘর নদীতে তলিয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে শতশত হেক্টর ফসলি জমি। রেগুলেটরের বিলীনের জন্য অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনকে দায়ী করে বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল কাদের মির্জার শাস্তি দাবি করেন। মুছাপুর রেগুলেটর নির্মাণে কালক্ষেপণ করা হলে এসি রুমে ডিসি-ইউএনও চেয়ারে বসে থাকতে পারবেনা বলেও হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নোয়াখালী জেলা প্রশাসক (ডিসি) খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, শুধু অভিযোগ করলে হবেনা। কাজটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের। এ নিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড স্টাডি করছে, কাজ চলছে। এটা বললেইতো এক দিনে কাজ হবে না।