ঢাকা ০৮:১৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিধান নগর সার্বজনীন দূর্গা পূজা কমিটি, ৫৬ তম বর্ষে পদার্পণ

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১২:২১:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৯১ বার পড়া হয়েছে

শম্পা দাস ও সমরেশ রায়, কলকাতা

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিধান নগর সার্বজনীন দুর্গাপূজা কমিটি, এই বছর ৫৬ তম বর্ষে পদার্পণ করল, বাজেট কুড়ি লক্ষ টাকা, এবারের থিম কর্ণাটকের শিব মন্দির এর আদলে তৈরি হয়েছে।।

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার, বেশ কয়েকটি গ্রাম বন্যা কাটিয়ে উৎসবমুখী হয়েছে, মেদিনীপুর শহরের বিভিন্ন পুজো মণ্ডপের প্রস্তুতি সাথে সাথে আনন্দমুখর হয়েছে এলাকার মানুষ, হাজার বিপদের মুখে থাকলেও, কয়েকদিনের আনন্দ দিতেই ক্লাব কর্তৃপক্ষরা পূজোর আয়োজন করেছেন।

ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা, নতুন জামা কাপড় পড়ে, আনন্দে মুখর হয়েছেন,তবে কলকাতার থেকে কোন অংশেই কম নয়, গ্রামের মানুষও কলকাতাকে টেক্কা দেওয়ার জন্য,থিম পুজো শুরু করেছেন।

তবে ক্লাব কর্তৃপক্ষরা জানান, গ্রামের পুজো বেশি হয় না, কারণ আর্থিক অবস্থা সব এলাকার নায়। কিন্তু গ্রামের মানুষদের আনন্দ দিতেই, কিছু গ্রাম পুজোর আয়োজন করে থাকেন, আমরাও চেষ্টা করেছি এলাকার মানুষদের এবং অধিবাসীদের কিছুটা আনন্দ দেয়ার জন্য।

বিভিন্ন গ্রাম থেকে ছেলেমেয়েরা এই মন্ডপে আসেন, আনন্দ উপভোগ করেন, আমরা পুজোর সাথে সাথে কিছু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করেছি, জাতি গ্রামের ছেলেমেয়েরা অংশগ্রহণ করতে পারে।

প্রাকৃতজ্ঞতা জানাবো এ সকল অধিবাসীবৃন্দদের, তাহারা আমাদেরকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন, সকল অধিবাসীবৃন্দকে এবং দর্শকবৃন্দকে শারদীয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিধান নগর সার্বজনীন দূর্গা পূজা কমিটি, ৫৬ তম বর্ষে পদার্পণ

আপডেট সময় : ১২:২১:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪

শম্পা দাস ও সমরেশ রায়, কলকাতা

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিধান নগর সার্বজনীন দুর্গাপূজা কমিটি, এই বছর ৫৬ তম বর্ষে পদার্পণ করল, বাজেট কুড়ি লক্ষ টাকা, এবারের থিম কর্ণাটকের শিব মন্দির এর আদলে তৈরি হয়েছে।।

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার, বেশ কয়েকটি গ্রাম বন্যা কাটিয়ে উৎসবমুখী হয়েছে, মেদিনীপুর শহরের বিভিন্ন পুজো মণ্ডপের প্রস্তুতি সাথে সাথে আনন্দমুখর হয়েছে এলাকার মানুষ, হাজার বিপদের মুখে থাকলেও, কয়েকদিনের আনন্দ দিতেই ক্লাব কর্তৃপক্ষরা পূজোর আয়োজন করেছেন।

ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা, নতুন জামা কাপড় পড়ে, আনন্দে মুখর হয়েছেন,তবে কলকাতার থেকে কোন অংশেই কম নয়, গ্রামের মানুষও কলকাতাকে টেক্কা দেওয়ার জন্য,থিম পুজো শুরু করেছেন।

তবে ক্লাব কর্তৃপক্ষরা জানান, গ্রামের পুজো বেশি হয় না, কারণ আর্থিক অবস্থা সব এলাকার নায়। কিন্তু গ্রামের মানুষদের আনন্দ দিতেই, কিছু গ্রাম পুজোর আয়োজন করে থাকেন, আমরাও চেষ্টা করেছি এলাকার মানুষদের এবং অধিবাসীদের কিছুটা আনন্দ দেয়ার জন্য।

বিভিন্ন গ্রাম থেকে ছেলেমেয়েরা এই মন্ডপে আসেন, আনন্দ উপভোগ করেন, আমরা পুজোর সাথে সাথে কিছু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করেছি, জাতি গ্রামের ছেলেমেয়েরা অংশগ্রহণ করতে পারে।

প্রাকৃতজ্ঞতা জানাবো এ সকল অধিবাসীবৃন্দদের, তাহারা আমাদেরকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন, সকল অধিবাসীবৃন্দকে এবং দর্শকবৃন্দকে শারদীয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।