ঢাকা ০৪:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ফুলবাড়িয়ায় অ্যালায়েন্স স্কলার অর্গানাইজেশন’র প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

প্রলয় ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৭:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৭৩ বার পড়া হয়েছে

সেলিম মিয়া, ফুলবাড়িয়া

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় অ্যালায়েন্স স্কলার অর্গানাইজেশন’র প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) অ্যালায়েন্স স্কলার অর্গানাইজেশন আয়োজিত প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা-২০২৪ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, মেজর জেনারেল (অব:) ড. মনিরুল ইসলাম আখন্দ (ফিলিপ), এনডিসি, পিএসসি, পিএইচডি। শাহাবুদ্দিন ডিগ্রি কলেজ মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি ছিলেন, ফুলবাড়িয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ রুকনুজ্জামান রুকন। অন্যন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, এ সময় সংগঠনের সভাপতি আবু জায়েদ জিসান, সম্পাদক ইসফাকুল রহমান অভি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

কুইজ প্রতিযোগিতায় ময়মনসিংহ জেলার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেন। তাদের মধ্যে ১০ টি পর্যায়ের ১০৯ জনের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। বিজয়ীদের মধ্যে প্রথম পুরস্কার হিসাবে ১০ জনকে দেওয়া হয় ল্যাপটপ, দ্বিতীয়স্থান অধিকারী ১০ জনকে দেওয়া হয় ট্যাব, তৃতীয়স্থান অধিকারী ১০ জনকে দেওয়া হয় স্মার্ট ওয়াচসহ ৪-১০ নম্বর স্থান অধিকারীদের মাঝে বিভিন্ন ক্রেস্ট, সনদ ও নগদ অর্থ তুলে দেন অতিথিরা।

প্রধান অতিথি মেজর জেনারেল (অব:) ড. মনিরুল ইসলাম আখন্দ বলেন, পরিবর্তিত সময়ে আমরা একটা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। যে বাংলাদেশে মেধা, সৎ ও যোগ্য ব্যক্তিদের মূল্যায়ন করবো। যেখানে মানুষ সৎ হবে, দেশ প্রেমিক হবে, সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকবে, সবার মাঝে এ যোগ্যতা থাকবে।

সামিট পাওয়ার লিমিটেডের এমডি,দা স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড এর নির্বাহী পরিচালক ও ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজের চেয়ারম্যান ড. মনিরুল ইসলাম আখন্দ আরও বলেন, পুরস্কারের মূল্যটা মোস্ট ইনপরটেন্ট না, ফাস্ট পুরস্কার একটা ল্যাপটপ, দ্বিতীয় পুরস্কার একটা ট্যাব দেব, এটা বাজারের মূল্যের চেয়ে মানসিক মূল্যটা অনেক বেশি। ভালো করার যে কৃতিত্ব সেটা বাজারের দ্রব্যমূল্য দিয়ে মূল্যায়ন করতে পারবা না। আমি চাই উপজেলার সন্তানরা লেখা পড়ার সুযোগ পাক, জেলার সবার সাথে প্রতিযোগিতা শ্রেষ্ঠ হতে পারে এবং আন্তর্জাতিক মহলেও যাতে তোমরা ভালো করতে পারি। তাতে যোগ্য ব্যক্তি তৈরি হবে। তোমার যোগ্যতাই তোমাকে ভালো স্থানে নিয়ে যাবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ফুলবাড়িয়ায় অ্যালায়েন্স স্কলার অর্গানাইজেশন’র প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

আপডেট সময় : ০৪:৫৭:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সেলিম মিয়া, ফুলবাড়িয়া

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় অ্যালায়েন্স স্কলার অর্গানাইজেশন’র প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) অ্যালায়েন্স স্কলার অর্গানাইজেশন আয়োজিত প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা-২০২৪ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, মেজর জেনারেল (অব:) ড. মনিরুল ইসলাম আখন্দ (ফিলিপ), এনডিসি, পিএসসি, পিএইচডি। শাহাবুদ্দিন ডিগ্রি কলেজ মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি ছিলেন, ফুলবাড়িয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ রুকনুজ্জামান রুকন। অন্যন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, এ সময় সংগঠনের সভাপতি আবু জায়েদ জিসান, সম্পাদক ইসফাকুল রহমান অভি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

কুইজ প্রতিযোগিতায় ময়মনসিংহ জেলার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেন। তাদের মধ্যে ১০ টি পর্যায়ের ১০৯ জনের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। বিজয়ীদের মধ্যে প্রথম পুরস্কার হিসাবে ১০ জনকে দেওয়া হয় ল্যাপটপ, দ্বিতীয়স্থান অধিকারী ১০ জনকে দেওয়া হয় ট্যাব, তৃতীয়স্থান অধিকারী ১০ জনকে দেওয়া হয় স্মার্ট ওয়াচসহ ৪-১০ নম্বর স্থান অধিকারীদের মাঝে বিভিন্ন ক্রেস্ট, সনদ ও নগদ অর্থ তুলে দেন অতিথিরা।

প্রধান অতিথি মেজর জেনারেল (অব:) ড. মনিরুল ইসলাম আখন্দ বলেন, পরিবর্তিত সময়ে আমরা একটা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। যে বাংলাদেশে মেধা, সৎ ও যোগ্য ব্যক্তিদের মূল্যায়ন করবো। যেখানে মানুষ সৎ হবে, দেশ প্রেমিক হবে, সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকবে, সবার মাঝে এ যোগ্যতা থাকবে।

সামিট পাওয়ার লিমিটেডের এমডি,দা স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড এর নির্বাহী পরিচালক ও ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজের চেয়ারম্যান ড. মনিরুল ইসলাম আখন্দ আরও বলেন, পুরস্কারের মূল্যটা মোস্ট ইনপরটেন্ট না, ফাস্ট পুরস্কার একটা ল্যাপটপ, দ্বিতীয় পুরস্কার একটা ট্যাব দেব, এটা বাজারের মূল্যের চেয়ে মানসিক মূল্যটা অনেক বেশি। ভালো করার যে কৃতিত্ব সেটা বাজারের দ্রব্যমূল্য দিয়ে মূল্যায়ন করতে পারবা না। আমি চাই উপজেলার সন্তানরা লেখা পড়ার সুযোগ পাক, জেলার সবার সাথে প্রতিযোগিতা শ্রেষ্ঠ হতে পারে এবং আন্তর্জাতিক মহলেও যাতে তোমরা ভালো করতে পারি। তাতে যোগ্য ব্যক্তি তৈরি হবে। তোমার যোগ্যতাই তোমাকে ভালো স্থানে নিয়ে যাবে।