বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৩ অপরাহ্ন

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার সবচেয়ে সেরা উপায় কোনটা?

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার সবচেয়ে সেরা উপায় কোনটা?

মোঃ রাছেল রানা

কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্যের সাথে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিংকে নিজের আয়ত্বে আনতে পারবেন। তবে সুসংবাদটি হল ডিজিটাল মার্কেটিং এ দক্ষ হওয়ার জন্য আপনাকে কোন প্রতিষ্ঠানে পড়তে হবে না বা কোর্স করতে হবে না। গুগলে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় খুঁজে খুঁজে যারা হয়রান, আজ কোর্সটিকায় তাদের জন্য দারুণ একটি পোস্ট হতে চলছে। আজ আমরা কোর্সটিকায় আলোচনা করবো, ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার সবগুলো উপায়। পাশাপাশি আরো জানবো, ডিজিটাল মার্কেটিং এ ভালো করার আপডেট সব তথ্য।

ডিজিটাল মার্কেটিং হল সার্চ ইঞ্জিন, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এবং পিপিসি বিজ্ঞাপনের মতো এক বা একাধিক মার্কেটিং চ্যানেল (মাধ্যম) ব্যবহার করে ইন্টারনেটে পণ্য বা পরিষেবাদি প্রচার ও বিক্রয় করার প্রক্রিয়া। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্র্যান্ডে আগ্রহী ক্রেতাদের সন্ধান করতে পারেন, তাদের সাথে আলাপচারিতা করতে এবং গ্রাহক হওয়ার আগমুহুর্ত পর্যন্ত তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রচলিত ডিজিটাল মার্কেটিং এর উদাহরণ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং, কনটেন্ট মার্কেটিং, পিপিসি মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এবং ইমেল মার্কেটিং ইত্যাদি।

যখনই আপনি কোন কোম্পানির মালিক হবেন, অথবা ব্যবসার “সিইও” হবেন তখনই ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আপনাকে সচেতন হতে হবে। আপনার বিক্রি বাড়াতে কিংবা ক্রেতাদের কাছে পণ্যের জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে দিতে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠবে। বর্তমানে বিশ্বের নামীদামি সব সংস্থা তাদের অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে পণ্যের ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর নির্ভরশীল। কারণ, একমুখী বিজ্ঞাপনের পুরাতন পদ্ধতিগুলো এখন আর কাজ করে না। যার ফলে ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল অবলম্বন করে অনলাইন গ্রাহকদের সাথে দ্বি-মুখী যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। কেননা এখনকার সময়ে ক্রেতাদের বড় একটি অংশই অনলাইন বা ইন্টারনেট থেকে আসে। আপনি যদি মনে করেন যে, ডিজিটাল মার্কেটিং আপনার প্রতিদিনের কাজগুলোর মতো একটি অপরিহার্য কাজ নয়, তাহলে তা অবশ্যই আপনার ব্যবসার জন্য ক্ষতিকারক হবে। আপনি যখনই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে টুইট, পোস্ট, শেয়ার বা মন্তব্য করছেন, তখনই আপনি নিজেকে মার্কেটিং করছেন এবং অনলাইনে আপনার নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরি করছেন। আপনি যদি আপনার ব্যবসা সংক্রান্ত কোন কাজ ইমেলের মাধ্যমে প্রচার করেন, কিংবা কোন অনলাইন বিজ্ঞাপন সংস্থার কাছে জমা দেন, তাহলে ধরে নিন সক্রিয়ভাবে আপনিও ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে জড়িত। কীভাবে একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার হওয়া যায়, তা শিখে এর জ্ঞান আপনি ব্যক্তিগতভাবে অথবা পেশাগতভাবে ব্যবহার করতে পারেন এই দক্ষতাগুলো আপনাকে আপনার ব্যবসার প্রচারণা বৃদ্ধিতে আরো সাহায্য করবে। পাশাপাশি বেশি বেশি সেল জেনারেট করতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

ঘরে বসেই কীভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবেন?
একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার হতে হলে আপনাকে অনলাইনভিত্তিক সকল প্রযুক্তির সাথে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আর এগুলো একদমই কঠিন কিছু না। আপনি যদি বিভিন্ন প্রকার সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত থাকেন এবং জানেন কিভাবে সেগুলো ব্যবহার করতে হয়, তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেক কৌশলই আপনি নিজে থেকে আয়ত্বে আনতে পারবেন।

কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্যের সাথে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিংকে নিজের আয়ত্বে আনতে পারবেন। তবে সুসংবাদটি হল ডিজিটাল মার্কেটিং এ দক্ষ হওয়ার জন্য আপনাকে কোন প্রতিষ্ঠানে পড়তে হবে না বা কোর্স করতে হবে না। কোর্সটিকায় আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার এমন কিছু প্রাথমিক পদ্ধতি তুলে ধরব, যেগুলো অনুসরণ করে আপনি নিজের বাড়িতে থেকে আপনার দক্ষতা অর্জন করতে এবং তৈরি করতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য নিচের ৫ টি বিষয়গুলোর ওপর আপনার ভালো ধারণা থাকতে হবে:

১. Search Engine Marketing
২. Content Marketing
৩. Social Media Marketing
৪. Email Marketing
৫. Digital Marketing Analytics Tools

১. Search Engine Marketing:

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি প্রধান উপাদান। বিভিন্ন প্রকার সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ বা SEO করে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং পরিচালনা করা হয়। কখনো কখনো Google Ads অথবা Bing Ads এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন প্রচার করতে হয়। SEO হচ্ছে ওয়েবসাইট গুগলে র‌্যাঙ্ক করার একটি বহুল প্রচলিত প্রকৃয়া, যার ফলে কেউ নির্দিষ্ট কোন একটি বিষয় নিয়ে গুগলে সার্চ করলে নিজের ওয়েবসাইট ভিজিটরের সামনে নিয়ে আসা যায়। অনলাইন মার্কেটিং এ SEO খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এটি আপনার ওয়েবসাইটে টার্গেট করা ট্র্যাফিক বা ভিজিটর এনে দিতে পারে। যদিও পেইড বিজ্ঞাপনের চেয়ে SEO একটি ধীর প্রক্রিয়া। তবে এটি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য দীর্ঘমেয়াদী ফলাফল এতে দিতে সক্ষম। কোর্সটিকায় Search Engine Optimization (SEO) নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

২. Content Marketing

প্রতিটি ডিজিটাল মার্কেটিং প্রচারের বিষয়বস্তু বা কনটেন্টের উপর ভিত্তি করে। এটি SEO, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, বা ইমেল মার্কেটিং যাই হোক না কেন, বিভিন্ন ডিজিটাল প্লাটফর্মে আপনার লক্ষ্য করা গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর এবং তাদের সাথে জড়িত থাকার অনিবার্য একটি অংশ। কন্টেন্ট মার্কেটিং হল লিখে অথবা ভিডিও বা এনিমেশন তৈরি করে পণ্যের প্রচার করা। একজন কনটেন্ট মার্কেটার তার পণ্যের প্রচারণা আর্টিকেল লিখে প্রচার করতে পারে। অথবা চাইলে তার ওপর একটি ভিডিওচিত্র তৈরি করেও প্রচারণা চালাতে পারে। যা কনটেন্ট মার্কেটিং এর অংশ। এতজন ভালো কনটেন্ট মার্কেটার হওয়ার জন্য আপনার দুর্দান্ত লেখার দক্ষতা, এসইও কপিরাইটিং দক্ষতা এবং বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা থাকতে হবে।

৩. Social Media Marketing

আমি মনে করি যে, সকলেই একটি বিষয়ের সাথে একমত আজকাল ফেসবুক বা টুইটার ছাড়া একটি পৃথিবীকে কল্পনা করা প্রায় অসম্ভব।। বিশ্বজুড়ে প্রতিষ্ঠিত সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্কগুলো আমাদের জীবনে এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এ আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির ওপর বিশেষ প্রভাব বিস্তার করছে। যেহেতু ডিজিটাল মার্কেটিং এর লক্ষ্য হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে সম্ভাব্য ক্রেতাদের আকৃষ্ট করা, তাই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য শাখা হিসেবে প্রাধান্য পাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফরম ব্যবহার করে অনলাইনে থাকা মানুষের কাছে প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের প্রচারণার নামই হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। আমরা সময় কাটানো, বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন কিংবা চিত্তবিনোদনের জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করি। আর সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং মার্কেটিং মূলত এই সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে কেন্দ্র করেই হয়ে থাকে। কারণ এর মাধ্যম যেখানে আমরা ইন্টারনেটে সক্রিয় থাকা লোকেদের কাছে নিজের পণ্য বা সার্ভিস প্রচার করতে পারি এবং তাদের কাছে তাদের প্রয়োজনীয় সেবা পৌঁছে দিতে পারি। যেহেতু বিশ্বব্যপি বেশকিছু সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে, তাই এই মার্কেটিং এ ভালো করতে হলে সর্বাধিক প্রচলিত প্লাটফরমটিকেই বেছে নিতে হবে।

4. Email Marketing

ইমেল মার্কেটিং বিলুপ্ত হয়ে যায়নি। ইমেল মার্কেটিং এখন আর ফলপ্রসূ নয়, এমনটি যারা ভাবেন, তাদের জন্য অবাক করা তথ্য হচ্ছে বিশ্বজুড়ে এখন প্রতিদিন ইমেল মার্কেটিং এর ওপর বিলিয়ন ডলারের কাজ হয়। বর্তমান সময়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করা এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে সচেতন করার জন্য ইমেল মার্কেটিং বেশ কার্যকরী। তবে একজন ইমেল মার্কেটার হতে হলে আপনাকে অবশ্যই এর কিছু দুর্দান্ত কৌশল জানতে হবে। অন্যথায় আপনার ইমেলগুলো আপনার ব্যবহারকারীর স্প্যাম ফোল্ডারেই গিয়ে জমা হবে। ইমেল মার্কেটিং শুরু করার জন্য আপনাকে প্রথমে এর কিছু টুলস ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং তারপরে এটি কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তা শিখতে হবে।

5. Digital Marketing Analytics Tools

ডিজিটাল মার্কেটারদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তাদের বিভিন্ন মার্কেটিং Marketing Analytics Tools এর ওপর দক্ষতা থাকতে হয়। এটি অবশ্যই মনে রাখবেন যে, একজন সুদক্ষ ডিজিটাল মার্কেটারের কাজ শুধু এসইও বা সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন পরিচালনা করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এটি এসইও বিশেষজ্ঞ বা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ব্যবস্থাপকের কাজ। সুতরাং একজন পেশাদার ডিজিটাল মার্কেটারের কাজ হচ্ছে ক্রেতার অবস্থান, পছন্দ ও আগ্রহ বুঝে পণ্যের টার্গেট নির্ধারণ করা। যা বিভিন্ন প্রকার Analytics Tools এর মাধ্যমে সম্ভব।

আর এটি আয়ত্বে আনতে আপনাকে Google Analytics Ges Google Search Console এর মতো বিভিন্ন ডেটা বিশ্লেষণ টুলস কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তা শিখতে হবে।

অতপর শেষ কথা

আমি নিশ্চিত যে এতক্ষণে আপনি এখনই বুঝতে পেরেছেন, ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা কোনও সহজ কাজ নয়। প্রতিটি কৌশল কীভাবে আলাা আলাদা কাজ করে এবং সর্বাধিক ফলাফলের জন্য কীভাবে আপনি তাদের একত্রিত করতে পারেন তা জানতে প্রচুর পড়া এবং প্রচুর অনুশীলন প্রয়োজন। তবে সুসংবাদটি হল ডিজিটাল মার্কেটিং এ দক্ষ হওয়ার জন্য আপনাকে কোন প্রতিষ্ঠানে পড়তে হবে না বা কোর্স করতে হবে না। কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্যের সাথে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিংকে নিজের আয়ত্বে আনতে পারবেন। আপনার যা যা দরকার তা হল শেখার ইচ্ছা এবং প্রচুর ধৈর্য। সবশেষে ডিজিটাল মার্কেটিং

শেখার পথ আরো বেশি মসৃণ করতে নিচে দেয়া সংক্ষিপ্ত টিপসগুলো অনুরণ করুন:

এসইও দিয়ে শুরু করুন: পিপিসি, সামগ্রী বিপণন এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং দ্বারা ব্যবহৃত অনেকগুলি ধারণা এসইও নীতির উপর ভিত্তি করে। প্রথমে আপনার এসইও দক্ষতা তৈরি করা শিখতে আরও সহজ করে তুলবে।

প্রাকটিস, প্রাকটিস, প্রাকটিস: ইন্টারনেট মার্কেটিং কোন তাত্ত্বিক ধারণা নয়। এটি বেশিরভাগই ব্যবহারিক। একবার আপনি কৌশলটির পিছনে তত্ত্বটি বুঝতে পারলে বাস্তবে এটি কার্যকর করার চেষ্টা করুন। ফলাফলগুলো নিরীক্ষণ করুন। একবার ব্যর্থ হলে কি কি ভুল আছে, তা শোধরানোর চেষ্টা করুন।

সম্ভব হলে Certificate নিন: আপনার শেখার মাধ্যমে আপনি যে অগ্রগতি লাভ করছেন, তার স্বীকৃতি স্বরূপ Certificate নিন। এটি আপনার দক্ষতা প্রদর্শনের একটি দুর্দান্ত উপায়। বিভিন্ন সংস্থা থেকে আপনি কোর্স করে প্রশংসাপত্র সরবরাহ করতে পারেন। Certificate অর্জন করা অবশ্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু না। তবে সম্ভব হলে অবশ্যই করে নিন।

অভিজ্ঞদের সাথে কাজ করুন: অভিজ্ঞ ডিজিটাল মার্কেটারদের অধীনে কিছুদিন কাজ করুন। প্রয়োজন হলে বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করুন। এর ফলে তাদের কৌশলগুলো আপনি শিখতে পারবেন। বাস্তব শিক্ষা আপনাকে এতটা পারদর্শী করে তুলবে, যা কোন কোর্স বা বই পড়ে আপনি জানতে পারবেন না।

নিজের একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন: কাজের দক্ষতা এবং রেকর্ড প্রদর্শের জন্য নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করুন। আপনি এখন পর্যন্ত কি কি কাজ করেছেন, কাদের সাথে কাজ করেছেন, সফলতাৃ এসবকিছু আপনার পোর্টফোলিওতে যুক্ত করুন। এর ফলে বায়ার আপার প্রফেশনাল প্রোফাইল দেখে আকৃষ্ট হবে।

শেখা থামাবেন না: ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি শিল্প যা সর্বদা পরিবর্তিত হয়। তাই এই সেক্টরে কখনোই শেখা থামাবেন না। কখনোই মনে করবেন না যে, আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবকিছু জানেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এ পেশাদার হিসাবে আপনার কাজ হচ্ছে সর্বশেষ ঘটনাবলীর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আপনার ক্লায়েন্টদের অবহিত করা।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । দৈনিক প্রলয়